চুল পড়া রোধে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। এই কাজগুলো চুল পড়া রোধ করবে অনেকখানি।
১। চুল ময়েশ্চারাইজড রাখুন
শুষ্ক রুক্ষ চুল আঁচড়ানো বেশ কঠিন। যার কারণে চুল আঁচড়ানোর সময় অনেক চুল উঠে আসে। চুলকে ময়েশ্চারাইজড রাখুন। সপ্তাহে তিনবার চুলে তেল ব্যবহার করুন। সবচেয়ে ভাল কুসুম গরম তেল ম্যাসাজ করা।
২। খুশকি থেকে দূরে থাকুন
চুল পড়ার অন্যতম একটি কারণ হল খুশকি। খুশকি চুলের গোড়া দুর্বল করে দেয় এবং চুল পড়া বৃদ্ধি করে। এই খুশকি চিরতরে দূর করে দেবে টকদই! অর্ধেকটা লেবুর রস টকদইয়ের সাথে মিশিয়ে নিন। এটি চুলে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৩। ভেজা চুল আঁচড়ানো থেকে বিরত থাকুন
অনেকেই ভেজা চুল আঁচড়িয়ে থাকেন। চুল ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া অনেক নরম থাকে। এর ফলে খুব সহজেই চুল পড়ে যায়। এছাড়া ভেজা চুল ঝাড়াও অনেক ক্ষতিকর।
৪। চুল পরিষ্কার রাখা
নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখা। অনেকে প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু করেন। প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু না করে সপ্তাহে দুই দিন চুল শ্যাম্পু করুন। চেষ্টা করবেন হারবাল শ্যাম্পু ব্যবহার করার।
৫। নারকেলের দুধের ম্যাসাজ
নারকেল চুলের জন্য বেশ উপকারি। কিছু পরিমাণ নারকেল ব্লেন্ড করে দুধ বের করে নিন। এবার এটি মাথার তালুতে ১৫-২০ মিনিট ম্যাসাজ করে লাগান। কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৬। আগা ফাটা দূর
চুল নষ্ট হওয়ার আরেকটি কারণ হল আগা ফাটা। এই সমস্যাটা বড় চুলে বেশি হয়। অতিরিক্ত রুক্ষতা আগা ফাটার জন্য দায়ী। নিয়মিত তেলের ব্যবহার কিছুটা হলেও এই সমস্যার সমাধান করবে।
৭। হেয়ার প্যাক ব্যবহার
আমলকী চুল পড়া রোধে বেশ কার্যকর। আমলকীর গুঁড়ো, শিকাকাই গুঁড়ো এবং টকদই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করুন। এছাড়া শুকনো আমলকী নারকেল তেলে দিয়ে গরম করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত তেল কালো না হয় ততক্ষণ জ্বাল দিন। ঠান্ডা হলে এই তেল চুলে ম্যাসাজ করে লাগান। নিয়মিত ব্যবহার চুল পড়া লক্ষ্যনীয়ভাবে কমে যাবে।
১। চুল ময়েশ্চারাইজড রাখুন
শুষ্ক রুক্ষ চুল আঁচড়ানো বেশ কঠিন। যার কারণে চুল আঁচড়ানোর সময় অনেক চুল উঠে আসে। চুলকে ময়েশ্চারাইজড রাখুন। সপ্তাহে তিনবার চুলে তেল ব্যবহার করুন। সবচেয়ে ভাল কুসুম গরম তেল ম্যাসাজ করা।
২। খুশকি থেকে দূরে থাকুন
চুল পড়ার অন্যতম একটি কারণ হল খুশকি। খুশকি চুলের গোড়া দুর্বল করে দেয় এবং চুল পড়া বৃদ্ধি করে। এই খুশকি চিরতরে দূর করে দেবে টকদই! অর্ধেকটা লেবুর রস টকদইয়ের সাথে মিশিয়ে নিন। এটি চুলে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৩। ভেজা চুল আঁচড়ানো থেকে বিরত থাকুন
অনেকেই ভেজা চুল আঁচড়িয়ে থাকেন। চুল ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া অনেক নরম থাকে। এর ফলে খুব সহজেই চুল পড়ে যায়। এছাড়া ভেজা চুল ঝাড়াও অনেক ক্ষতিকর।
৪। চুল পরিষ্কার রাখা
নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখা। অনেকে প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু করেন। প্রতিদিন চুল শ্যাম্পু না করে সপ্তাহে দুই দিন চুল শ্যাম্পু করুন। চেষ্টা করবেন হারবাল শ্যাম্পু ব্যবহার করার।
৫। নারকেলের দুধের ম্যাসাজ
নারকেল চুলের জন্য বেশ উপকারি। কিছু পরিমাণ নারকেল ব্লেন্ড করে দুধ বের করে নিন। এবার এটি মাথার তালুতে ১৫-২০ মিনিট ম্যাসাজ করে লাগান। কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৬। আগা ফাটা দূর
চুল নষ্ট হওয়ার আরেকটি কারণ হল আগা ফাটা। এই সমস্যাটা বড় চুলে বেশি হয়। অতিরিক্ত রুক্ষতা আগা ফাটার জন্য দায়ী। নিয়মিত তেলের ব্যবহার কিছুটা হলেও এই সমস্যার সমাধান করবে।
৭। হেয়ার প্যাক ব্যবহার
আমলকী চুল পড়া রোধে বেশ কার্যকর। আমলকীর গুঁড়ো, শিকাকাই গুঁড়ো এবং টকদই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। এই প্যাকটি চুলে ব্যবহার করুন। এছাড়া শুকনো আমলকী নারকেল তেলে দিয়ে গরম করুন। যতক্ষণ পর্যন্ত তেল কালো না হয় ততক্ষণ জ্বাল দিন। ঠান্ডা হলে এই তেল চুলে ম্যাসাজ করে লাগান। নিয়মিত ব্যবহার চুল পড়া লক্ষ্যনীয়ভাবে কমে যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন