আপনার ত্বক যদি বেশ উজ্জ্বল হয়ে থাকে তাহলে কোনো ধরনের ফাউন্ডেশন
ব্যবহার করার দরকার নেই। এর জন্য শুধু চোখের নিচে কনসিলার ব্যবহার করুন।
পাশাপাশি চোখের শ্যাডোর সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা ঠিক করে নিন।
* মেকআপ করার আগে মুখের ত্বককে পরিষ্কার এবং ময়েশ্চারাইজ করে নিন। এতে করে মেকআপটি ত্বকে ভালোভাবে বসে যাবে এবং বেশ কমনীয় ও নমনীয় দেখাবে। ব্রোনজার মুখের মেকআপে এক ধরনের গ্লামার নিয়ে আসে। এটি কপালে এবং গালে ব্যবহার করলে একটি গ্লামারাস লুক তৈরি করে।
* ত্বকের কালার টোন বুঝে সঠিক ফাউন্ডেশনটি ব্যবহার করুন। ফাউন্ডেশনের গায়ে স্কিন টোন অনুযায়ী নম্বর দেওয়া আছে। এ নিয়মটিকে অনুসরণ করুন। তাহলে মেকআপটি আপনার ত্বকের রংয়ের সঙ্গে মিশে যাবে।
* স্কিনের টোন অনুযায়ী মুখের মেকআপ গাঢ় করুন। এতে করে মেকআপটি বেশ উজ্জ্বল হবে। কখনোই নিজের ত্বকের চেয়ে হালকা রঙের মেকআপ নির্বাচন করবেন না। যদি দ্বিধায় পড়ে যান, তাহলে কাছাকাছি হালকা ও গাঢ় দুটি রংই নিন এবং কাঙ্ক্ষিত রং পেতে ব্যবহারের সময় দুটো মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
* ঠোঁটের মেকআপটি ন্যাচারাল করলে ভালো দেখাবে। যেমন- ত্বকের রংয়ের সঙ্গে যায় এমন রংয়ের লিপস্টিক ব্যবহার করুন। ফর্সাদের উজ্জ্বল রঙে বেশ ভালো মানিয়ে যায়। পার্টি মেকআপে অবশ্যই উজ্জ্বল লিপস্টিক ব্যবহার করুন। তবে গায়ের রংটাও মাথায় রাখতে ভুলবেন না যেন।
* ফ্রেশ এবং তারুণ্যতা ফুটিয়ে তুলতে চোখে জেল লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। এটি চোখের মেকআপটিকে প্রাণবন্ত করে তুলবে। অন্যের কথার চেয়ে নিজের দৃষ্টির ওপর ভরসা করুন। মেকআপের জন্য যে রংটি আপনার কাছে ত্বকের সঙ্গে সবচেয়ে মানানসই লাগে, সেটিই বাছুন।
* মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করে আইব্রোর ওপর। মেকআপে আইব্রো অাঁকার সময় শেষটা কখনোই হঠাৎ করে করা যাবে না। এতে আপনাকে অনেক বেশি বয়স্ক দেখাবে। এ জন্য আইব্রোর শেষ পর্যন্ত এঁকে সঙ্গে সঙ্গে আরও একটু বাড়িয়ে নিন হালকা করে। তাহলে চেহারায় বেশ একটা শার্পনেস চলে আসবে।
* ফটোগ্রাফিক লুক আনার জন্য মেকআপটিতে হাইলাইটস ব্যবহার করুন। আইব্রোর নিচে এবং নাকের মাঝখানে হাইলাইটস ব্যবহার করলে মুখের আকৃতি শার্প হবে। ফলে ছবি ভালো আসবে।
* চোখের ক্লান্তিভাব দূর করতে বেগুনি এবং সবুজ লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। চোখের সাজে শ্যাম্পেন কালারড আইশ্যাডো লাগান। চোখের ওপরের পাতায় মোটা রেখায় কালো আইলাইনার লাগান। চোখের নিচের পাতায় কাজল দিয়ে রেখা টানুন। ঘন করে মাশকারা লাগান চোখের পাপড়িতে।
* মেকআপ করার আগে মুখের ত্বককে পরিষ্কার এবং ময়েশ্চারাইজ করে নিন। এতে করে মেকআপটি ত্বকে ভালোভাবে বসে যাবে এবং বেশ কমনীয় ও নমনীয় দেখাবে। ব্রোনজার মুখের মেকআপে এক ধরনের গ্লামার নিয়ে আসে। এটি কপালে এবং গালে ব্যবহার করলে একটি গ্লামারাস লুক তৈরি করে।
* ত্বকের কালার টোন বুঝে সঠিক ফাউন্ডেশনটি ব্যবহার করুন। ফাউন্ডেশনের গায়ে স্কিন টোন অনুযায়ী নম্বর দেওয়া আছে। এ নিয়মটিকে অনুসরণ করুন। তাহলে মেকআপটি আপনার ত্বকের রংয়ের সঙ্গে মিশে যাবে।
* স্কিনের টোন অনুযায়ী মুখের মেকআপ গাঢ় করুন। এতে করে মেকআপটি বেশ উজ্জ্বল হবে। কখনোই নিজের ত্বকের চেয়ে হালকা রঙের মেকআপ নির্বাচন করবেন না। যদি দ্বিধায় পড়ে যান, তাহলে কাছাকাছি হালকা ও গাঢ় দুটি রংই নিন এবং কাঙ্ক্ষিত রং পেতে ব্যবহারের সময় দুটো মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
* ঠোঁটের মেকআপটি ন্যাচারাল করলে ভালো দেখাবে। যেমন- ত্বকের রংয়ের সঙ্গে যায় এমন রংয়ের লিপস্টিক ব্যবহার করুন। ফর্সাদের উজ্জ্বল রঙে বেশ ভালো মানিয়ে যায়। পার্টি মেকআপে অবশ্যই উজ্জ্বল লিপস্টিক ব্যবহার করুন। তবে গায়ের রংটাও মাথায় রাখতে ভুলবেন না যেন।
* ফ্রেশ এবং তারুণ্যতা ফুটিয়ে তুলতে চোখে জেল লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। এটি চোখের মেকআপটিকে প্রাণবন্ত করে তুলবে। অন্যের কথার চেয়ে নিজের দৃষ্টির ওপর ভরসা করুন। মেকআপের জন্য যে রংটি আপনার কাছে ত্বকের সঙ্গে সবচেয়ে মানানসই লাগে, সেটিই বাছুন।
* মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করে আইব্রোর ওপর। মেকআপে আইব্রো অাঁকার সময় শেষটা কখনোই হঠাৎ করে করা যাবে না। এতে আপনাকে অনেক বেশি বয়স্ক দেখাবে। এ জন্য আইব্রোর শেষ পর্যন্ত এঁকে সঙ্গে সঙ্গে আরও একটু বাড়িয়ে নিন হালকা করে। তাহলে চেহারায় বেশ একটা শার্পনেস চলে আসবে।
* ফটোগ্রাফিক লুক আনার জন্য মেকআপটিতে হাইলাইটস ব্যবহার করুন। আইব্রোর নিচে এবং নাকের মাঝখানে হাইলাইটস ব্যবহার করলে মুখের আকৃতি শার্প হবে। ফলে ছবি ভালো আসবে।
* চোখের ক্লান্তিভাব দূর করতে বেগুনি এবং সবুজ লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। চোখের সাজে শ্যাম্পেন কালারড আইশ্যাডো লাগান। চোখের ওপরের পাতায় মোটা রেখায় কালো আইলাইনার লাগান। চোখের নিচের পাতায় কাজল দিয়ে রেখা টানুন। ঘন করে মাশকারা লাগান চোখের পাপড়িতে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন