১। স্কিন হোয়াইটেনিং ইয়োগারট ফেস প্যাক-
এই ফেস প্যাক রেগুলার ব্যবহার করলে ত্বক খুব দ্রুত উজ্জ্বল হবে। সাথে সাথে ত্বকের ব্রণ সহ অন্যান্য দাগ ছোপ হালকা হয়ে যাবে। সব ধরনের ত্বকের অধিকারীরাই এই প্যাকটা ব্যবহার করতে পারবে।
কী কী লাগবে-
সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট সমান ভাবে মুখ ঘাড় আর গলায় লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর উষ্ম পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
২। ইয়োগারট ডি- ট্যানিং ফেস প্যাক-
এই প্যাকটাও সবাই ব্যবহার করতে পারবেন। সমস্যা বেশি হলে ( ত্বক খুব বেশি রোদে পুড়ে গেলে ) প্রত্যেকদিন ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ফল পাবেন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এটা খুবই উপকারী, আর যারা প্রথম প্যাকটা ব্যবহার করতে পারবেননা ত্বকের সেন্সিটিভিটির জন্য তারাও এটা ব্যবহার করতে পারেন।
কী কী লাগবে-
কাটা টমেটোর টুকরার উপর চিনির গুঁড়া ছড়িয়ে নিন। এবার এটার উপরে টক দই নিন। এবার এই টমেটোর টুকরা রোদে পোড়া ত্বকে হালকা করে ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের ডেডসেলস উঠে আসবে। চিনির দানা গলে গেলে ফেস প্যাক মুখে আরও ১০ মিনিট রেখে পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
৩। মিণ্ট ইয়োগারট ফেস প্যাক-
এই প্যাক তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুবই রিফ্রেসিং আর উপকারী হবে। ত্বকে হালকা হোয়াইটহেড যাদের আছে তারা এই প্যাক ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। এছাড়া গরমের এই সময়ে পুদিনা পাতার ঠাণ্ডা ভাবে সবাই অনেক রিলাক্সড হয়ে যাবেন।
কী কী লাগবে-
সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে হালকা সবুজ রঙের পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এরপর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বকের ছোট ছোট ব্রণ আর হোয়াইটহেড আর দেখাই যাচ্ছে না।
৪। স্কিন হোয়াইটেনিং প্যাক (২)
এবারের প্যাক টাও সব ধরনের ত্বকের অধিকারীরা ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একটু বেশি ভালো হবে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হবে উজ্জ্বল আর পিগমেনটেশন দূর হবে।
কী কী লাগবে-
কমলার রস আর টকদই মিশিয়ে ত্বকে হালকা ম্যাসাজ করে লাগান। ১০-১৫ মিনিট রাখুন এরপর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করুন।
৫। স্যাফরন ইয়োগারট ফেস প্যাক-
ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতে আর সোনালি আভা দিতে এই ফেসপ্যাকটির কোন জুরি নেই। কিন্তু এটা শেষে রাখলাম আমাদের দেশে জাফরান(স্যাফরন) খুবি দুর্লভ হবার কারণে। কিন্তু যারা আসল জাফরান সংগ্রহ করতে পারবেন তাদের গ্যারানটি দিয়ে বলতে পারব রেগুলার এই ফেস প্যাক বাবহারে আপনি অবশ্যই পাবেন উজ্জ্বল মসৃণ ত্বক। সব ধরনের ত্বকে ব্যবহার করা যাবে এই প্যাক।
কী কী লাগবে-
টক দইয়ের মধ্যে জাফরানের কেশর মিশিয়ে সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন। পরদিন দেখবেন জাফরান রঙ ছেড়ে দইয়ে খুব সুন্দর একটা হলদে টোন নিয়ে এসেছে। এই দইয়ের মধ্যে বেসন মিশান। এবার এই পেস্ট ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। যখন প্যাক শুকিয়ে আসবে তখন ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। জাফরান যতদিন ত্বকে ব্যবহার করবেন ততদিন ভালো ফলাফলের জন্য অতিরিক্ত রোদে যাবেন না বা গেলেও ছাতা ব্যবহার করবেন। এতে অল্প সময়ে খুব ভালো ফল পাবেন।
এই ফেস প্যাক রেগুলার ব্যবহার করলে ত্বক খুব দ্রুত উজ্জ্বল হবে। সাথে সাথে ত্বকের ব্রণ সহ অন্যান্য দাগ ছোপ হালকা হয়ে যাবে। সব ধরনের ত্বকের অধিকারীরাই এই প্যাকটা ব্যবহার করতে পারবে।
কী কী লাগবে-
- ১ টেবিলচামচ তাজা টকদই
- ১ চাচামচ লেবুর রস
- আধা চা চামচ মধু
সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট সমান ভাবে মুখ ঘাড় আর গলায় লাগিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর উষ্ম পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
২। ইয়োগারট ডি- ট্যানিং ফেস প্যাক-
এই প্যাকটাও সবাই ব্যবহার করতে পারবেন। সমস্যা বেশি হলে ( ত্বক খুব বেশি রোদে পুড়ে গেলে ) প্রত্যেকদিন ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ফল পাবেন। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এটা খুবই উপকারী, আর যারা প্রথম প্যাকটা ব্যবহার করতে পারবেননা ত্বকের সেন্সিটিভিটির জন্য তারাও এটা ব্যবহার করতে পারেন।
কী কী লাগবে-
- টমেটো অর্ধেক করে কাটা
- ১ টেবিল চামচ টক দই
- এক চিমটি চিনি
কাটা টমেটোর টুকরার উপর চিনির গুঁড়া ছড়িয়ে নিন। এবার এটার উপরে টক দই নিন। এবার এই টমেটোর টুকরা রোদে পোড়া ত্বকে হালকা করে ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের ডেডসেলস উঠে আসবে। চিনির দানা গলে গেলে ফেস প্যাক মুখে আরও ১০ মিনিট রেখে পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
৩। মিণ্ট ইয়োগারট ফেস প্যাক-
এই প্যাক তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুবই রিফ্রেসিং আর উপকারী হবে। ত্বকে হালকা হোয়াইটহেড যাদের আছে তারা এই প্যাক ব্যবহারে ভালো ফল পাবেন। এছাড়া গরমের এই সময়ে পুদিনা পাতার ঠাণ্ডা ভাবে সবাই অনেক রিলাক্সড হয়ে যাবেন।
কী কী লাগবে-
- আধা চা চামচ পুদিনা পাতা বাটা
- এক টেবিল চামচ টকদই
- ত্বক খুব অয়েলি হলে ১ চা চামচ মুলতানি মাটি মেশাতে পারেন
সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে হালকা সবুজ রঙের পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এরপর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বকের ছোট ছোট ব্রণ আর হোয়াইটহেড আর দেখাই যাচ্ছে না।
৪। স্কিন হোয়াইটেনিং প্যাক (২)
এবারের প্যাক টাও সব ধরনের ত্বকের অধিকারীরা ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একটু বেশি ভালো হবে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হবে উজ্জ্বল আর পিগমেনটেশন দূর হবে।
কী কী লাগবে-
- এক চা চামচ কমলার রস
- ১ টেবিল চামচ টকদই
কমলার রস আর টকদই মিশিয়ে ত্বকে হালকা ম্যাসাজ করে লাগান। ১০-১৫ মিনিট রাখুন এরপর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করুন।
৫। স্যাফরন ইয়োগারট ফেস প্যাক-
ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতে আর সোনালি আভা দিতে এই ফেসপ্যাকটির কোন জুরি নেই। কিন্তু এটা শেষে রাখলাম আমাদের দেশে জাফরান(স্যাফরন) খুবি দুর্লভ হবার কারণে। কিন্তু যারা আসল জাফরান সংগ্রহ করতে পারবেন তাদের গ্যারানটি দিয়ে বলতে পারব রেগুলার এই ফেস প্যাক বাবহারে আপনি অবশ্যই পাবেন উজ্জ্বল মসৃণ ত্বক। সব ধরনের ত্বকে ব্যবহার করা যাবে এই প্যাক।
কী কী লাগবে-
- জাফরানের ৪-৫ টা কেশর
- ১ টেবিল চামচ টক দই
- ১ চা চামচ বেসন
টক দইয়ের মধ্যে জাফরানের কেশর মিশিয়ে সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন। পরদিন দেখবেন জাফরান রঙ ছেড়ে দইয়ে খুব সুন্দর একটা হলদে টোন নিয়ে এসেছে। এই দইয়ের মধ্যে বেসন মিশান। এবার এই পেস্ট ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। যখন প্যাক শুকিয়ে আসবে তখন ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। জাফরান যতদিন ত্বকে ব্যবহার করবেন ততদিন ভালো ফলাফলের জন্য অতিরিক্ত রোদে যাবেন না বা গেলেও ছাতা ব্যবহার করবেন। এতে অল্প সময়ে খুব ভালো ফল পাবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন