যা যা লাগবে
হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক, ফেসিয়াল স্ক্রাব, টোনার, ময়েশ্চারাইজার, আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী প্যাক তৈরির উপাদান।
১ম ধাপ
ফেসিয়াল করার শুরুতে মুখ পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। এবার একটা ভেজা নরম তোয়ালে রুমাল দিয়ে মুখটা মুছে ফেলুন। এরপর যে কোনও হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক পানির সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ করার সময় উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে ঘষতে হবে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন।
২য় ধাপ
উষ্ণ গরম পানি দিয়ে মুখ ভিজিয়ে নিন। এরপর সমস্ত মুখে ফেসিয়াল স্ক্রাব ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের মরা কোষ ঝরে যাবে এবং ত্বক মসৃণ ও নরম হবে।
৩য় ধাপ
একটি গামলায় ফুটন্ত পানি নিন। মাথায় তোয়ালে পেঁচিয়ে গামলা থেকে পানির বাষ্প মুখে লাগতে দিন। এভাবে পাঁচ মিনিট থাকতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে ত্বক যদি সেনসেটিভ হয়, ত্বকে ব্রণ বা অন্য কোনো দাগ থাকে তবে এই ধাপটি বাদ দিন।
৪র্থ ধাপ
এবার মুখ মুছে ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্যাক লাগাতে হবে। সেক্ষেত্রে-
* তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন চন্দনের প্যাক। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে আধা চামচ লেবুর রস, পাকা পেঁপে এবং ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে ব্যবহার করুন।
* শুষ্ক ত্বকের জন্য আধা কাপ কলা ও মধু মিশিয়ে ব্যবহার করুন, এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
* মিশ্র ত্বক গোলাপ ফুলের পাপড়ির পেস্ট, গোলাপজল, টক দই ও মধু দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। প্যাক শুকিয়ে গেলে মুখ ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
* ত্বকে রোদে পোড়া দাগ হলে পাকা টমেটোর রস লাগান। পাকা টমেটো প্রাকৃতিক ব্লিচের কাজ করে।
৫ম ধাপ
এক টুকরো তুলোয় টোনার নিয়ে মুখে ও ঘাড়ে লাগান। বাজারে কেনা টোনার না থাকলে শসার রস বা আলুর রস টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের চারপাশে টোনার লাগাবেন না।
৬ষ্ট ধাপ
সব শেষে মুখে লাগান ময়েশ্চারাইজার। মুখটা একটু ভেজা থাকতেই দু’হাতে ময়েশ্চারাইজার লোশন নিয়ে আলতো হাতে লাগান। মুখের যেসব জায়গা বেশি শুষ্ক সে জায়গাগুলোতে দু’বার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। এতে দীর্ঘ সময়
ত্বক আর্দ্র থাকবে।
প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার বেশি হওয়াই ঘরোয়া ফেসিয়াল ঘন ঘন করালেও সমস্যা নেই। তবে সপ্তাহে একবারের বেশি ফেসিয়াল করা ঠিক নয়।
হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক, ফেসিয়াল স্ক্রাব, টোনার, ময়েশ্চারাইজার, আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী প্যাক তৈরির উপাদান।
১ম ধাপ
ফেসিয়াল করার শুরুতে মুখ পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। এবার একটা ভেজা নরম তোয়ালে রুমাল দিয়ে মুখটা মুছে ফেলুন। এরপর যে কোনও হারবাল ক্লিনজিং মিল্ক পানির সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। ম্যাসাজ করার সময় উভয় হাতের চার আঙুলের সাহায্যে নিচ থেকে উপরের দিকে ঘষতে হবে। কপাল, থুতনি ও ঠোঁটের উপরে করতে হয় দুই আঙুলের সাহায্যে। এরপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুখটা মুছে নিন।
২য় ধাপ
উষ্ণ গরম পানি দিয়ে মুখ ভিজিয়ে নিন। এরপর সমস্ত মুখে ফেসিয়াল স্ক্রাব ম্যাসাজ করুন। এতে ত্বকের মরা কোষ ঝরে যাবে এবং ত্বক মসৃণ ও নরম হবে।
৩য় ধাপ
একটি গামলায় ফুটন্ত পানি নিন। মাথায় তোয়ালে পেঁচিয়ে গামলা থেকে পানির বাষ্প মুখে লাগতে দিন। এভাবে পাঁচ মিনিট থাকতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে ত্বক যদি সেনসেটিভ হয়, ত্বকে ব্রণ বা অন্য কোনো দাগ থাকে তবে এই ধাপটি বাদ দিন।
৪র্থ ধাপ
এবার মুখ মুছে ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্যাক লাগাতে হবে। সেক্ষেত্রে-
* তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ব্যবহার করতে পারেন চন্দনের প্যাক। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে আধা চামচ লেবুর রস, পাকা পেঁপে এবং ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে ব্যবহার করুন।
* শুষ্ক ত্বকের জন্য আধা কাপ কলা ও মধু মিশিয়ে ব্যবহার করুন, এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
* মিশ্র ত্বক গোলাপ ফুলের পাপড়ির পেস্ট, গোলাপজল, টক দই ও মধু দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। প্যাক শুকিয়ে গেলে মুখ ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
* ত্বকে রোদে পোড়া দাগ হলে পাকা টমেটোর রস লাগান। পাকা টমেটো প্রাকৃতিক ব্লিচের কাজ করে।
৫ম ধাপ
এক টুকরো তুলোয় টোনার নিয়ে মুখে ও ঘাড়ে লাগান। বাজারে কেনা টোনার না থাকলে শসার রস বা আলুর রস টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে চোখের চারপাশে টোনার লাগাবেন না।
৬ষ্ট ধাপ
সব শেষে মুখে লাগান ময়েশ্চারাইজার। মুখটা একটু ভেজা থাকতেই দু’হাতে ময়েশ্চারাইজার লোশন নিয়ে আলতো হাতে লাগান। মুখের যেসব জায়গা বেশি শুষ্ক সে জায়গাগুলোতে দু’বার করে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। এতে দীর্ঘ সময়
ত্বক আর্দ্র থাকবে।
প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার বেশি হওয়াই ঘরোয়া ফেসিয়াল ঘন ঘন করালেও সমস্যা নেই। তবে সপ্তাহে একবারের বেশি ফেসিয়াল করা ঠিক নয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন