১. ত্বক
সৌন্দর্যকে ঠিকঠাক রাখার এই প্রসাধনীগুলোর ব্যবহার আপনার ত্বককে কিছুটা সময়ের জন্যে ভালো দেখায় বটে, কিন্তু এর কিছু স্থায়ী নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। আর সেটাও কিন্তু ভবিষ্যতে ভুগতে হবে আপনাকেই। প্রসাধনীগুলো তৈরিতে ব্যবহৃত নানা রকমের রাসায়নিক পদার্থ খুব সহজেই আপনার ত্বকের সজীবতা আর ত্বকের কোষগুলোর নষ্ট হয়ে যাওয়াকে ত্বরান্বিত করে। আর তাই সৌন্দর্যবৃদ্ধির এই উপকরণগুলো থেকে দূরে থাকলে আপনার ত্বকই ধন্যবাদ জানাবে আপনাকে প্রথমে।
২. সময়
এক গবেষনায় পাওয়া যায় যে সারা বিশ্বে নারীরা কেবল মেক-আপ করার জন্যেই ৪৭৪ দিন ব্যয় করে থাকেন। অদ্ভূত হলেও শুনতে সত্যি এই তথ্যটি বারবার সবাইকে যেন ছোটবেলায় পড়া সময়ের মূল্য রচনাটির কথাই মনে করিয়ে দেয়। সত্যিই তো! প্রতিদিন ঠিক কতটা সময় প্রসাধনীর পেছনে খরচ করছেন আপনি সেটা কি হিসেবে রাখছেন? সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে, সারাদিন নানা কাজের ফাঁকে বেশ কয়েকবার, রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগেতো রয়েছেই, এছাড়াও আছে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের উপলক্ষ্য। আর তাই প্রসাধনীর ব্যবহার বন্ধ করলে আপনার ত্বকই নয়, এতগুলো সময়ও বেঁচে যায়।
৩. মানসিক সুস্থতা
কেন আপনি প্রসাধনী ব্যবহার করেন? চেহারার অসামঞ্জস্যতা ঢাকবার জন্যেই তো? ভাবুন তো, কয়দিন এমন হয়েছে যে আপনি মেক-আপ করে আপনার সূক্ষ ত্রুটিগুলোকে ঢেকে দিয়ে সবার সামনে হাসিমুখে কথা বলেছেন আর আপনার মাথায় সবসময়ই এই ভয়টা কাজ করেনি যে- মেক-আপটা ঠিকঠাক আছে তো? মুখের দাগটা সবার চোখে পড়ে যায়নি তো? ভেবে দেখুন। কখনোই হয়নি। আর এই সারাটাক্ষণের অস্বাভাবিক মানসিক অস্থিরতা আপনার মানসিক সুস্থতার পথেও বাঁধা হয়ে দাড়ায়। খোলা মনে কোন কিছু করা, বিশেষ করে বৃষ্টিতে বন্ধুদের সাথে হঠাত্ করে ভিজতে যাওয়া আপনার পক্ষে কখনোই সম্ভবপর হয়না। তাই মেক-আপ করা ছেড়ে দিন। নিজের মানসিক সুস্থতাকে নিশ্চিত করুন।
৪. ভালোবাসা
অনেকেই বলে থাকেন যে – মেক-আপ করলে নিজেকে আরো সুন্দর বলে মনে হয়। অনেকের ভালোবাসা পাওয়া যায়। কথাটা কিন্তু একদমই ভুল। আপনার মেক-আপ করা মুখকে তারা কখনোই প্রাধান্য দেবে না যারা আপনাকে সত্যিকারের ভালোবাসে। আর যারা প্রাধান্য দেবে তারা কখনোই আপনাকে ভালোবাসেনি। বরং আপনার ত্রুটিগুলোকে যে বা যারা ভালোবাসবে তারাই আপনার প্রকৃত কাছের মানুষ। মেক-আপ করে তাই অযথাই জীবনের পথে কিছু আগাছাকে তুলে আনবেন না।
৫. দৃঢ়তা
প্রসাধনীর ব্যবহার আপনাকে ক্রমশ নিজে ওপরে থাকা আত্ববিশ্বাস আর দৃঢ়তাকে সরিয়ে ফেলে সেখানে এক ধরনের অসহায় ভাবকে ফুটিয়ে তোলে। কারন আপনি জানেন যে আপনার সমস্ত চেহারার অনেকটাই কিছু পণ্যের ওপর নির্ভরশীল। আপনার মনে তখন এক ধরনের অনুভূতি কাজ করতে শুরু করে যে প্রসাধনীগুলো ছাড়া আপনি আসলে কিছুই নন। কিন্তু আসলেই তাই কি? ঝেড়ে ফেলুন নিজের জীব্ন থেকে মেক-আপ শব্দটাকে আর নিজের যা আছে সেটার ওপরেই বিশ্বাস গড়ে তুলুন।
৬. টাকা
এ কথাটা না বললেই নয় যে বিশ্বের প্রতিটি নারী-পুরুষই কোটি কোটি ডলার খরচ করেন কেবল প্রসাধনীর জন্যে। আপনি নিজেরও কি সেখানে খুব একটা কম অবদান রয়েছে? যে টাকাগুলো আপনি প্রসাধনীর পেছনে খরচ করছেন সেগুলো দিয়ে মৌসুমী ফল কিনে খান। এতে আপনার ত্বক এমনিতেই ভালো থাকবে। প্রচুর পানি খান। আর কিছু না হলে জমিয়ে রাখুন টাকাগুলো। কিছুদিন পরে নিজেকে কোন উপহার দিন।
সৌন্দর্যকে ঠিকঠাক রাখার এই প্রসাধনীগুলোর ব্যবহার আপনার ত্বককে কিছুটা সময়ের জন্যে ভালো দেখায় বটে, কিন্তু এর কিছু স্থায়ী নেতিবাচক প্রভাবও রয়েছে। আর সেটাও কিন্তু ভবিষ্যতে ভুগতে হবে আপনাকেই। প্রসাধনীগুলো তৈরিতে ব্যবহৃত নানা রকমের রাসায়নিক পদার্থ খুব সহজেই আপনার ত্বকের সজীবতা আর ত্বকের কোষগুলোর নষ্ট হয়ে যাওয়াকে ত্বরান্বিত করে। আর তাই সৌন্দর্যবৃদ্ধির এই উপকরণগুলো থেকে দূরে থাকলে আপনার ত্বকই ধন্যবাদ জানাবে আপনাকে প্রথমে।
২. সময়
এক গবেষনায় পাওয়া যায় যে সারা বিশ্বে নারীরা কেবল মেক-আপ করার জন্যেই ৪৭৪ দিন ব্যয় করে থাকেন। অদ্ভূত হলেও শুনতে সত্যি এই তথ্যটি বারবার সবাইকে যেন ছোটবেলায় পড়া সময়ের মূল্য রচনাটির কথাই মনে করিয়ে দেয়। সত্যিই তো! প্রতিদিন ঠিক কতটা সময় প্রসাধনীর পেছনে খরচ করছেন আপনি সেটা কি হিসেবে রাখছেন? সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে, সারাদিন নানা কাজের ফাঁকে বেশ কয়েকবার, রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগেতো রয়েছেই, এছাড়াও আছে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের উপলক্ষ্য। আর তাই প্রসাধনীর ব্যবহার বন্ধ করলে আপনার ত্বকই নয়, এতগুলো সময়ও বেঁচে যায়।
৩. মানসিক সুস্থতা
কেন আপনি প্রসাধনী ব্যবহার করেন? চেহারার অসামঞ্জস্যতা ঢাকবার জন্যেই তো? ভাবুন তো, কয়দিন এমন হয়েছে যে আপনি মেক-আপ করে আপনার সূক্ষ ত্রুটিগুলোকে ঢেকে দিয়ে সবার সামনে হাসিমুখে কথা বলেছেন আর আপনার মাথায় সবসময়ই এই ভয়টা কাজ করেনি যে- মেক-আপটা ঠিকঠাক আছে তো? মুখের দাগটা সবার চোখে পড়ে যায়নি তো? ভেবে দেখুন। কখনোই হয়নি। আর এই সারাটাক্ষণের অস্বাভাবিক মানসিক অস্থিরতা আপনার মানসিক সুস্থতার পথেও বাঁধা হয়ে দাড়ায়। খোলা মনে কোন কিছু করা, বিশেষ করে বৃষ্টিতে বন্ধুদের সাথে হঠাত্ করে ভিজতে যাওয়া আপনার পক্ষে কখনোই সম্ভবপর হয়না। তাই মেক-আপ করা ছেড়ে দিন। নিজের মানসিক সুস্থতাকে নিশ্চিত করুন।
৪. ভালোবাসা
অনেকেই বলে থাকেন যে – মেক-আপ করলে নিজেকে আরো সুন্দর বলে মনে হয়। অনেকের ভালোবাসা পাওয়া যায়। কথাটা কিন্তু একদমই ভুল। আপনার মেক-আপ করা মুখকে তারা কখনোই প্রাধান্য দেবে না যারা আপনাকে সত্যিকারের ভালোবাসে। আর যারা প্রাধান্য দেবে তারা কখনোই আপনাকে ভালোবাসেনি। বরং আপনার ত্রুটিগুলোকে যে বা যারা ভালোবাসবে তারাই আপনার প্রকৃত কাছের মানুষ। মেক-আপ করে তাই অযথাই জীবনের পথে কিছু আগাছাকে তুলে আনবেন না।
৫. দৃঢ়তা
প্রসাধনীর ব্যবহার আপনাকে ক্রমশ নিজে ওপরে থাকা আত্ববিশ্বাস আর দৃঢ়তাকে সরিয়ে ফেলে সেখানে এক ধরনের অসহায় ভাবকে ফুটিয়ে তোলে। কারন আপনি জানেন যে আপনার সমস্ত চেহারার অনেকটাই কিছু পণ্যের ওপর নির্ভরশীল। আপনার মনে তখন এক ধরনের অনুভূতি কাজ করতে শুরু করে যে প্রসাধনীগুলো ছাড়া আপনি আসলে কিছুই নন। কিন্তু আসলেই তাই কি? ঝেড়ে ফেলুন নিজের জীব্ন থেকে মেক-আপ শব্দটাকে আর নিজের যা আছে সেটার ওপরেই বিশ্বাস গড়ে তুলুন।
৬. টাকা
এ কথাটা না বললেই নয় যে বিশ্বের প্রতিটি নারী-পুরুষই কোটি কোটি ডলার খরচ করেন কেবল প্রসাধনীর জন্যে। আপনি নিজেরও কি সেখানে খুব একটা কম অবদান রয়েছে? যে টাকাগুলো আপনি প্রসাধনীর পেছনে খরচ করছেন সেগুলো দিয়ে মৌসুমী ফল কিনে খান। এতে আপনার ত্বক এমনিতেই ভালো থাকবে। প্রচুর পানি খান। আর কিছু না হলে জমিয়ে রাখুন টাকাগুলো। কিছুদিন পরে নিজেকে কোন উপহার দিন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন