মূল দরজা রাখুন খোলামেলা
দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকেই যদি দেখেন সেখানে রাজ্যের আবর্জনা, এলোমেলো হয়ে থাকা জুতো-স্যান্ডেল, তাহলে মনটা ভালো থাকবে কী করে? এই জায়গাটা রাখুন খোলামেলা, গোছানো। এছাড়া, দরজাটাকে মেরামত করে রাখুন, যেন দরজা খুলতে বা বন্ধ করতে সমস্যা না হয়, কবজায় ক্যাঁচকোঁচ শব্দ না করে। আর ফেং শুই অনুযায়ী যেহেতু সদর দরজাকে পানির সাথে তুলনা করা হয়, তাই ডোরম্যাট রাখুন নীল।
ঘরে রাখুন গাছপালা
নতুন সূচনা, পরিবার এবং সম্পর্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে গাছপালা। এ কারণে জীবন্ত গাছপালা রাখুন ঘরে, প্লাস্টিকের নয়। ছোট ছোট টবে গাছ, ফুল রাখতে পারেন সারা ঘরে ছড়িয়ে।
রান্নাঘরের প্রতি মনোযোগ দিন
রান্নাঘরটাকে সাজানোর ক্ষেত্রে অনেকেই মনোযোগ দেন না। কিন্তু ফেং শুই অনুযায়ী, রান্নাঘরে বেশী লাল, নীল অথবা কালো রং থাকলে ঝগড়ার সুত্রপাত হতে পারে। এছাড়া, বেসিন এবং চুলা একে অপরের মুখোমুখি থাকলেও ঝগড়া, কথা কাটাকাটি হতে পারে। এসব এড়িয়ে চলার জন্য রান্নাঘরে বেশী করে সবুজ রাখুন। ছুরি বাইরে ফেলে রাখবেন না। বন্ধ একটা কাপবোর্ডে রাখুন।
রান্নাঘরে রাখুন এক বাটি কমলা ও লবংগ
কমলা মন ও মেজাজ ভালো রাখে, আর লবঙ্গ ভারসাম্য বজায় রাখে।
বসার ঘরে নিজের ইচ্ছের প্রতিফলন
খাবার ঘরের মত বসার ঘরটাও হালকা, শান্তিময় কিছু রং ব্যবহার করে সাজান। সোফার পিঠে হেলান দেবার জায়গাটা যেন দেয়ালের সাথে লেগে থাকে তা নিশ্চিৎ করুন। পরিবারের একটি ছবি দেয়ালে রাখতে পারেন।
খাবার ঘরে প্রশান্তি বজায় রাখুন
ডাইনিং রুম হলো পারিবারিক সম্প্রীতি গড়ে তোলা ও ধরে রাখার জায়গা। আপনি যদি একা বাস করে, তাহলে সেই জায়গায় বসে আপনি মনোযোগ দিয়ে খাওয়াদাওয়া করছেন। এই ঘরটাকে হালকা রঙে সাজান যাতে প্রশান্তির অনুভূতি পাওয়া যায়। গোল বা ডিম্বাকার টেবিল ব্যবহার করুন। চৌকো বা লম্বাটে টেবিল হলে এর কিনারাগুলো টেবিল ক্লথ দিয়ে ঢেকে দিন। ফেং শুই মতে আয়না ইতিবাচক শক্তি এনে দেয়, তাই জায়গা থাকলে এই ঘরে আয়না রাখুন। এর পাশাপাশি, এক পাত্র পানিতে চারটি বাঁশের টুকরো রাখতে পারেন এই ঘরে।
শোবার ঘরে ভারসাম্য বজায় রাখুন
শোবার ঘরে ইলেক্ট্রিকাল আইটেম কম রাখুন। বিছানার যে অবশ্যই একটি হেডবোর্ড থাকে এবং তা যেন দেয়ালের সাথে লাগানো থাকে তা নিশ্চিন্ত করুন। বেডসাইড টেবিল বিছানার দুইপাশে রাখুন, জোড়া ভাংবেন না। সবকিছুই জোড়ায় জোড়ায় রাখার চেষ্টা করুন।
নিজের ইচ্ছের প্রতি মনোযোগ দিন
ইচ্ছেশক্তির ক্ষমতা বেশ বড়। তাই আপনি নিজের চিন্তা এবং কথার দিকে মনোযোগ দিন। জানালা খুলে দিন এবং ধূপ জ্বালান। এছাড়া নীল রঙের একটি জার্নালে নিজের ব্যাপারে ভালো কিছু লিখুন, যেমন “আমি সুস্থ থাকব,” “আমি সন্তানের সাথে ভালো আচরণ করব”।
পোশাকের রঙের ব্যাপারে সচেতন থাকুন
কী রঙের পোশাক কিনছেন এবং পরছেন তার ব্যাপারে চিন্তা করুন। শীতকালে লাল রং পরতে অনেকেই পছন্দ করেন। এর সাথে নীল এবং কালো রঙ মিলিয়ে পরুন।
অতিথি চলে যাবার পর
এই মৌসুমে ছুটিছাটা বা অন্যন্য উৎসবের কারণে অনেক সময়েই অতিথির আনাগোনা দেখা যায়। অতিথি চলে গেলে জানালা দরজা খুলে দিন এবং ধূপ বা আগরবাতি জ্বালান ঘরে। এতে সব স্ট্রেস দূর হবে সহজে।
দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকেই যদি দেখেন সেখানে রাজ্যের আবর্জনা, এলোমেলো হয়ে থাকা জুতো-স্যান্ডেল, তাহলে মনটা ভালো থাকবে কী করে? এই জায়গাটা রাখুন খোলামেলা, গোছানো। এছাড়া, দরজাটাকে মেরামত করে রাখুন, যেন দরজা খুলতে বা বন্ধ করতে সমস্যা না হয়, কবজায় ক্যাঁচকোঁচ শব্দ না করে। আর ফেং শুই অনুযায়ী যেহেতু সদর দরজাকে পানির সাথে তুলনা করা হয়, তাই ডোরম্যাট রাখুন নীল।
ঘরে রাখুন গাছপালা
নতুন সূচনা, পরিবার এবং সম্পর্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে গাছপালা। এ কারণে জীবন্ত গাছপালা রাখুন ঘরে, প্লাস্টিকের নয়। ছোট ছোট টবে গাছ, ফুল রাখতে পারেন সারা ঘরে ছড়িয়ে।
রান্নাঘরের প্রতি মনোযোগ দিন
রান্নাঘরটাকে সাজানোর ক্ষেত্রে অনেকেই মনোযোগ দেন না। কিন্তু ফেং শুই অনুযায়ী, রান্নাঘরে বেশী লাল, নীল অথবা কালো রং থাকলে ঝগড়ার সুত্রপাত হতে পারে। এছাড়া, বেসিন এবং চুলা একে অপরের মুখোমুখি থাকলেও ঝগড়া, কথা কাটাকাটি হতে পারে। এসব এড়িয়ে চলার জন্য রান্নাঘরে বেশী করে সবুজ রাখুন। ছুরি বাইরে ফেলে রাখবেন না। বন্ধ একটা কাপবোর্ডে রাখুন।
রান্নাঘরে রাখুন এক বাটি কমলা ও লবংগ
কমলা মন ও মেজাজ ভালো রাখে, আর লবঙ্গ ভারসাম্য বজায় রাখে।
বসার ঘরে নিজের ইচ্ছের প্রতিফলন
খাবার ঘরের মত বসার ঘরটাও হালকা, শান্তিময় কিছু রং ব্যবহার করে সাজান। সোফার পিঠে হেলান দেবার জায়গাটা যেন দেয়ালের সাথে লেগে থাকে তা নিশ্চিৎ করুন। পরিবারের একটি ছবি দেয়ালে রাখতে পারেন।
খাবার ঘরে প্রশান্তি বজায় রাখুন
ডাইনিং রুম হলো পারিবারিক সম্প্রীতি গড়ে তোলা ও ধরে রাখার জায়গা। আপনি যদি একা বাস করে, তাহলে সেই জায়গায় বসে আপনি মনোযোগ দিয়ে খাওয়াদাওয়া করছেন। এই ঘরটাকে হালকা রঙে সাজান যাতে প্রশান্তির অনুভূতি পাওয়া যায়। গোল বা ডিম্বাকার টেবিল ব্যবহার করুন। চৌকো বা লম্বাটে টেবিল হলে এর কিনারাগুলো টেবিল ক্লথ দিয়ে ঢেকে দিন। ফেং শুই মতে আয়না ইতিবাচক শক্তি এনে দেয়, তাই জায়গা থাকলে এই ঘরে আয়না রাখুন। এর পাশাপাশি, এক পাত্র পানিতে চারটি বাঁশের টুকরো রাখতে পারেন এই ঘরে।
শোবার ঘরে ভারসাম্য বজায় রাখুন
শোবার ঘরে ইলেক্ট্রিকাল আইটেম কম রাখুন। বিছানার যে অবশ্যই একটি হেডবোর্ড থাকে এবং তা যেন দেয়ালের সাথে লাগানো থাকে তা নিশ্চিন্ত করুন। বেডসাইড টেবিল বিছানার দুইপাশে রাখুন, জোড়া ভাংবেন না। সবকিছুই জোড়ায় জোড়ায় রাখার চেষ্টা করুন।
নিজের ইচ্ছের প্রতি মনোযোগ দিন
ইচ্ছেশক্তির ক্ষমতা বেশ বড়। তাই আপনি নিজের চিন্তা এবং কথার দিকে মনোযোগ দিন। জানালা খুলে দিন এবং ধূপ জ্বালান। এছাড়া নীল রঙের একটি জার্নালে নিজের ব্যাপারে ভালো কিছু লিখুন, যেমন “আমি সুস্থ থাকব,” “আমি সন্তানের সাথে ভালো আচরণ করব”।
পোশাকের রঙের ব্যাপারে সচেতন থাকুন
কী রঙের পোশাক কিনছেন এবং পরছেন তার ব্যাপারে চিন্তা করুন। শীতকালে লাল রং পরতে অনেকেই পছন্দ করেন। এর সাথে নীল এবং কালো রঙ মিলিয়ে পরুন।
অতিথি চলে যাবার পর
এই মৌসুমে ছুটিছাটা বা অন্যন্য উৎসবের কারণে অনেক সময়েই অতিথির আনাগোনা দেখা যায়। অতিথি চলে গেলে জানালা দরজা খুলে দিন এবং ধূপ বা আগরবাতি জ্বালান ঘরে। এতে সব স্ট্রেস দূর হবে সহজে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন