শরীরের গঠনে নানাভাবে সাহায্য করার পাশাপাশি ত্বকের দেখভাল করতেও আলু
বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কীভাবে ত্বকের যত্নে উপকারে আসে এই সবজিটি তা
দেখে নিন-
১. ডার্ক সার্কেল কমায়:
স্ট্রেস, ক্লান্তি এবং আরও নানা কারণে চোখের নীচে কি কৃষ্ণ গহ্বর তৈরি হয়েছে। তাহলে বন্ধু আজ থেকেই ত্বকের পরিচর্যায় আলুকে কাজে লাগান। দেখবেন অল্প দিনেই ডার্ক সার্কেল কমে যাবে। সেই সঙ্গে ত্বকের সার্বিক সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে চোখে পরার মতো। প্রসঙ্গত, এক্ষেত্রে কয়েকটা আলুর টুকরো নিয়ে কম করে ২০ মিনিট চোখের নীচে ভালো করে আস্তে আস্তে লাগাতে হবে। সময় হয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। এইভাবে কয়েক সপ্তাহ যদি ত্বকের পরিচর্যা করতে পারেন, তাহলেই দেখবেন ডার্ক সার্কেল উধাও হয়ে যেতে সময় লাগবে না।
২. চোখের ফোলা ভাব কমায়:
খেয়াল করে দেখবেন অনেক সময়ই আমাদের চোখের নিচের অংশ এমনভাবে ফুলে যায় যে মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। এক্ষেত্রেও কিন্তু অালুকে কাজে লাগালে দারুন উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, এমন সমস্যায় কীভাবে কাজে লাগাতে হবে আলুকে? এক্ষেত্রে কয়েকটি আলুর টুকরো নিয়ে চোখের নীচে ধীরে ধীরে লাগাতে হবে। কম করে ১০-১৫ মিনিট রাখার পর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। কয়েকদিন এভাবে ব্যবহার করলেই দেখবেন চোখের ফোলা ভাব কমতে শুরু করেছে।
৩. বলিরেখা কমায়:
অসময়েই কি ত্বক বুড়িয়ে যাচ্ছে? সেই সঙ্গে প্রকাশ পাচ্ছে বলিরেখা? তাহলে বন্ধু ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে আলুর সাহায্য নিতে ভুলবেন না যেন! আসলে আলুর মধ্যে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের অন্দরে প্রবেশ করে টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। সেই সঙ্গে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না। এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো অালু নিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্টটি ভাল করে মুখে লাগিয়ে কম করে ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। সময় হয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। সপ্তাহে কম করে ২-৩ দিন এইভাবে ত্বকের পরিচর্যা করলেই দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা।
৪. কালো ছোপ ছোপ দাগ কমবে:
কখনও ব্রণর কারণে তো কখনও অন্য কোনও কারণে সারা মুখ কালো ছোপ ছোপ দাগে ছেয়ে যায়। এক্ষেত্রে বেশিরভাগই কেমিকাল মিশ্রিত বাজার চলতি নানা ধরনের ফেস হোয়াইটনিং ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। এইসব ক্রিম লাগালে সমস্যা তো কমেই না, উল্টে ত্বকে নানাবিধ কেমিকেলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে স্কিনের মারাত্মক ক্ষতি হয়। তাই এমন ধরনের ত্বকের রোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠলে রোনও ধরনের ক্রিম ব্যবহার না করে আলুকে কাজে লাগানো শুরু করুন। দেখবেন বেশি উপকার পাবেন। এক্ষেত্রে প্রথমে অল্প পরিমাণ কাঁচা আলু নিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্টটা মুখে লাগিয়ে কম করে পাঁচ মিনিট মাসাজ করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখটা। প্রসঙ্গত, প্রতিদিন এইভাবে ত্বকের পরিচর্যা করলে দেখবেন কালো ছোপ ছোপ দাগ তো কমবেই, সেই সঙ্গে স্কিন টোনেরও উন্নতি ঘটবে।
৫. ব্রণর প্রকোপ কমায়:
সারা মুখ কি ব্রণে ছেয়ে গেছে? তাহলে বন্ধু আর সময় নষ্ট না করে এখনই পটেটো জুস দিয়ে সারা মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন উপকার পাবে। আর যদি নিয়মিত আলুর রসের সাহায্যে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন, তাহলে তো কথাই নেই। কারণ এমনটা করলে অল্প সময়েই ব্রণর প্রকোপ তো কমবেই, সেই সঙ্গে সব ধরনের দাগও মিলিয়ে যেতে শুরু করবে।
৬. ত্বককে ফর্সা করে:
অল্প দিনেই যদি ফর্সা ত্বকের অধিকারি হয়ে উঠতে চান, তাহলে কয়েকটি আলুর টুকরো নিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা মুখে লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন মুখটা। এইভাবে নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করলে দেখবেন কয়েক সপ্তাহেই স্কিন টোনের উন্নতি ঘটতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে দাগমুক্ত উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার স্বপ্নও পূরণ হবে।
১. ডার্ক সার্কেল কমায়:
স্ট্রেস, ক্লান্তি এবং আরও নানা কারণে চোখের নীচে কি কৃষ্ণ গহ্বর তৈরি হয়েছে। তাহলে বন্ধু আজ থেকেই ত্বকের পরিচর্যায় আলুকে কাজে লাগান। দেখবেন অল্প দিনেই ডার্ক সার্কেল কমে যাবে। সেই সঙ্গে ত্বকের সার্বিক সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে চোখে পরার মতো। প্রসঙ্গত, এক্ষেত্রে কয়েকটা আলুর টুকরো নিয়ে কম করে ২০ মিনিট চোখের নীচে ভালো করে আস্তে আস্তে লাগাতে হবে। সময় হয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। এইভাবে কয়েক সপ্তাহ যদি ত্বকের পরিচর্যা করতে পারেন, তাহলেই দেখবেন ডার্ক সার্কেল উধাও হয়ে যেতে সময় লাগবে না।
২. চোখের ফোলা ভাব কমায়:
খেয়াল করে দেখবেন অনেক সময়ই আমাদের চোখের নিচের অংশ এমনভাবে ফুলে যায় যে মুখের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। এক্ষেত্রেও কিন্তু অালুকে কাজে লাগালে দারুন উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, এমন সমস্যায় কীভাবে কাজে লাগাতে হবে আলুকে? এক্ষেত্রে কয়েকটি আলুর টুকরো নিয়ে চোখের নীচে ধীরে ধীরে লাগাতে হবে। কম করে ১০-১৫ মিনিট রাখার পর হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। কয়েকদিন এভাবে ব্যবহার করলেই দেখবেন চোখের ফোলা ভাব কমতে শুরু করেছে।
৩. বলিরেখা কমায়:
অসময়েই কি ত্বক বুড়িয়ে যাচ্ছে? সেই সঙ্গে প্রকাশ পাচ্ছে বলিরেখা? তাহলে বন্ধু ত্বকের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে আলুর সাহায্য নিতে ভুলবেন না যেন! আসলে আলুর মধ্যে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের অন্দরে প্রবেশ করে টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। সেই সঙ্গে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না। এক্ষেত্রে পরিমাণ মতো অালু নিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্টটি ভাল করে মুখে লাগিয়ে কম করে ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। সময় হয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ফেলতে হবে সারা মুখটা। সপ্তাহে কম করে ২-৩ দিন এইভাবে ত্বকের পরিচর্যা করলেই দেখবেন ত্বকের উজ্জ্বলতা।
৪. কালো ছোপ ছোপ দাগ কমবে:
কখনও ব্রণর কারণে তো কখনও অন্য কোনও কারণে সারা মুখ কালো ছোপ ছোপ দাগে ছেয়ে যায়। এক্ষেত্রে বেশিরভাগই কেমিকাল মিশ্রিত বাজার চলতি নানা ধরনের ফেস হোয়াইটনিং ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। এইসব ক্রিম লাগালে সমস্যা তো কমেই না, উল্টে ত্বকে নানাবিধ কেমিকেলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে স্কিনের মারাত্মক ক্ষতি হয়। তাই এমন ধরনের ত্বকের রোগ মাথা চাড়া দিয়ে উঠলে রোনও ধরনের ক্রিম ব্যবহার না করে আলুকে কাজে লাগানো শুরু করুন। দেখবেন বেশি উপকার পাবেন। এক্ষেত্রে প্রথমে অল্প পরিমাণ কাঁচা আলু নিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই পেস্টটা মুখে লাগিয়ে কম করে পাঁচ মিনিট মাসাজ করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখটা। প্রসঙ্গত, প্রতিদিন এইভাবে ত্বকের পরিচর্যা করলে দেখবেন কালো ছোপ ছোপ দাগ তো কমবেই, সেই সঙ্গে স্কিন টোনেরও উন্নতি ঘটবে।
৫. ব্রণর প্রকোপ কমায়:
সারা মুখ কি ব্রণে ছেয়ে গেছে? তাহলে বন্ধু আর সময় নষ্ট না করে এখনই পটেটো জুস দিয়ে সারা মুখ ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন উপকার পাবে। আর যদি নিয়মিত আলুর রসের সাহায্যে ত্বক পরিষ্কার করতে পারেন, তাহলে তো কথাই নেই। কারণ এমনটা করলে অল্প সময়েই ব্রণর প্রকোপ তো কমবেই, সেই সঙ্গে সব ধরনের দাগও মিলিয়ে যেতে শুরু করবে।
৬. ত্বককে ফর্সা করে:
অল্প দিনেই যদি ফর্সা ত্বকের অধিকারি হয়ে উঠতে চান, তাহলে কয়েকটি আলুর টুকরো নিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সেই পেস্টটা মুখে লাগিয়ে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন মুখটা। এইভাবে নিয়মিত মুখ পরিষ্কার করলে দেখবেন কয়েক সপ্তাহেই স্কিন টোনের উন্নতি ঘটতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে দাগমুক্ত উজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার স্বপ্নও পূরণ হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন