সোমবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৫

দিনের শেষে কিভাবে নিজের যত্ন নিবেন

ত্বক পরিষ্কার

কিশোরী বয়সে মেকআপ করা উচিত নয়। তবে কেউ করে থাকলে, মেকআপ না তুলে কোনোভাবেই ঘুমাতে যাওয়া যাবে না। এটি সব বয়সীর জন্য বাধ্যতামূলক হলেও কিশোরী বয়সে বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। এই বয়সের ত্বক বেশি সংবেদনশীল থাকে। মেকআপ দেওয়া না থাকলেও শোবার আগে মুখ পরিষ্কার করে ধুতে হবে। ফেসওয়াশ বা ক্লিঞ্জিং মিল্ক দিয়ে ভালো করে মুখের ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। প্রতিদিনই করতে হবে। এতে করে মুখের ত্বকে বাইরের ধুলোবালি ও ময়লা থেকে আসা ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক বাসা বাঁধতে পারবে না। ত্বক থেকে নিঃসৃত অতিরিক্ত তেলও জমবে না। লোমকূপগুলোর মুখ পরিষ্কার থাকায় ত্বক উজ্জ্বল থাকবে।

ফেসওয়াশ বা ক্লিঞ্জিং মিল্কের পরিবর্তে চালের গুঁড়ো, বেসন ও শসার রস দিয়ে ঘরে তৈরি ক্লিঞ্জিংও ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে উপকার বেশি হবে।
সেই সঙ্গে সপ্তাহে এক দিন অথবা দুদিন ত্বকে টোনিং করতে হবে। কাঁচা দুধ অথবা ডাবের পানি দিয়ে টোনিং করা যায়।

মুখের ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার করুন, মিষ্টি খাবার অল্প খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুনময়েশ্চারাইজার
সুস্থ ও সুন্দর ত্বকের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো পানি। সাধারণত ত্বকের ভেতরের অংশ থেকে পানি ওপরের স্তরে এসে ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখে। ত্বকে পানির অভাব হলেই ত্বক হয়ে পড়ে শুষ্ক ও খসখসে। ময়েশ্চারাইজার ত্বকের নিচের স্তর থেকে পানিকে ওপরের স্তরে আনার কাজ করে থাকে। প্রতি রাতেই ত্বক পরিষ্কার করার পরে মুখে ময়েশ্চারাইজার লোশন লাগাতে হবে। মুখের ত্বকের জন্য ক্রিম ব্যবহারের সময় খেয়াল রাখুন—

* ময়েশ্চারাইজার যেন অবশ্যই মুখের ত্বকের মানানসই হয়।
* ময়েশ্চারাইজারের ধরনটি হতে হবে হালকা, অর্থাৎ ঘন বা কোনো প্রকার তেলযুক্ত হওয়া চলবে না।

হাত-পায়ের যত্ন

শুধু মুখের ত্বকের প্রতি যত্নবান হলেই চলবে না। সেই সঙ্গে যত্ন নিতে হবে হাত ও পায়ের। শোবার আগে অবশ্যই পুরো হাত-পা পরিষ্কার করে ধুতে হবে। সারা দিনের বিভিন্ন কাজে হাত-পায়ে অনেক ধুলোবালি ও ময়লা জমে থাকে। সেগুলো পরিষ্কার করতে হবে। এরপর হাত-পায়ে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। তবে এই ময়েশ্চারাইজার অপেক্ষাকৃত ঘন প্রকৃতির হবে। হাতের কুনুই, পায়ের গোড়ালিতে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগালে ত্বক নরম হয়। এ ছাড়া কেউ চাইলে হাতের জন্য আলাদা হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

ঠোঁট

ঠোঁটের যত্নটা একটু আলাদা। কেননা, এর ত্বক সবচেয়ে কোমল। প্রতিদিন রাতে যাদের ঠোঁট ফাটে, তারা তো অবশ্যই, যাদের ফাটে না, তাদেরও উচিত আঙুল দিয়ে আলতো ঘষে ঠোঁট পরিষ্কার করে এতে লিপ বাম লাগিয়ে ঘুমানো।

চোখ

চোখের চারপাশের ত্বক মুখের ত্বকের তুলনায় পাতলা হয়। সে কারণে সম্ভব হলে ভিটামিন এ, সি, ই অথবা কে যুক্ত আই ক্রিম ঘুমানোর আগে ব্যবহার করা। এটি চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে।

দাঁত

নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। এতে দাঁতের ফাঁকে খাবারের কণা জমে থাকতে পারে না।
এ তো গেল ত্বকের বাহ্যিক পরিচর্যার কথা। রাতের বেলা ত্বকের পরিচর্যার পাশাপাশি খাবার গ্রহণের পরিমাণ ও সময়ের দিকেও রাখতে হবে। পরিপূর্ণ পরিচর্যা তখনই হবে যখন ত্বকের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ দুটোই সমান গুরুত্ব পাবে। গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের খাদ্য ও পুষ্টি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সাজেদা আক্তার জানালেন, কিশোরী বয়সটাতে মেয়েদের খাবারে প্রোটিন ও আয়রন থাকতে হবে। এক গ্লাস দুধ ও একটি ডিম তো আবশ্যক। সেই সঙ্গে সপ্তাহে অন্তত একদিন হলেও গরুর/খাসির কলিজা খেতে হবে লেবু দিয়ে। এ ছাড়া যে কাজগুলো করা উচিত:
* রাত আটটার মধ্যে রাতের খাবারের পর্ব চুকিয়ে ফেলতে হবে।
* রাত আটটার পর থেকে ভারী খাবার খাওয়া যাবে না। পানিও পরিমাণে কম খেতে হবে।
* ১২টায় ঘুমালে, রাত ১০টা সাড়ে ১০টার দিকে হালকা খাবার খেতে হবে। মিষ্টি জাতীয় যেমন: পুডিং, পায়েস, দুধ বা মিষ্টি দধি অল্প পরিমাণে খাবেন।
* রাতের খাবারের পর থেকে আধা গ্লাস-এক গ্লাসের বেশি পানি পান না করাই উত্তম।
* আট ঘণ্টা ঘুম এই বয়সে আবশ্যক।
* হাসিখুশি থাকা এই বয়সটাতে সবচেয়ে জরুরি। মানসিকভাবে যেমন প্রয়োজন, তেমনি হাসিখুশি থাকাটা শরীরের জন্যও উপকারী। কিশোরী বয়সে হাসিখুশি একটা মুখ। প্রাণবন্ত ও লাবণ্যময়ী হতে আর কী লাগে!
সুস্থ থাকতে পরিমিত ঘুম জরুরিআরও টিপস
শোবার আগে বালিশের কভার পাল্টিয়ে বা বালিশের ওপর একটা ধোয়া কাপড় বিছিয়ে নিতে পারেন। বালিশের কভারে জমে থাকা ধুলোবালি ত্বকের ক্ষতি করতে পারবে না।

চুলের যত্ন

প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুল ভালো করে আঁচড়িয়ে বেঁধে ঘুমালে চুল দ্রুত বাড়ে। সুন্দরও থাকে। চুলে বেণি করেই ঘুমোতে হবে তা নয়, উঁচু করে জাপানিজ পনিটেইল অর্থাৎ ঝুঁটি করেও শোয়া যায়। চুল যদি কেউ একেবারেই বাঁধতে না চায়, তাহলে একটি কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে ঘুমোতে পারে। এটি চুলকে আগা ফাটা থেকে রক্ষা করবে। সেই সঙ্গে সকালে চুলে এনে দেবে একটা ওয়েভি ভাব। এতে চুল ঘন দেখাবে।

পানি চিকিৎসা

মুখে সজোরে, শব্দ করে একনাগাড়ে ২৫ বার পানির ঝাপ্টা দেওয়া। দিনে যতবার খুশি ততবার। প্রতিদিন করতে পারেন। চেহারার সতেজ ভাব ধরে রাখবে আজীবন।

শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫

নিস্প্রাণ হাত-পায়ে কিভাবে কোমল ভাব আনবেন

কী কী লাগছে তবে দেখে নিন এবার –
  • নারকেল তেল
  • লবণ
  • লেবু
  • কুসুম গরম পানি
  • গ্লিসারিন, গোলাপজল অথবা ময়েশ্চারাইজিং লোশন
যেভাবে করবেন –
হাতের তালু বাবাটিতে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী লবণ নিন। হাত এবং পায়ের জন্য একচা – চামচের খানিকটা বেশি লবণ দরকার হবে। কেবল হাতের জন্য আধচা – চামচেই হয়ে যাবে।
এবার তাতে নারকেল তেল ঢালুন। একটু মিশিয়ে নিয়ে এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে নিন ভালো করে। এবার আলতো ভাবে ম্যাসাজ করতে থাকুন। দুই/তিন মিনিটের জন্য ম্যাসাজ করতে পারেন বা চাইলে আর সামান্য বেশি সময়ও নিতে পারেন আপনি।
লেবুর ব্যবহার এখানে আপনার ইচ্ছে অনুযায়ী হতে পারে। ত্বক থেকে দাগ – ছোপ দূর করার থাকলে মিশ্রণে কিছুটা লেবুর রস যোগ করে নিন কেবল।
ম্যাসাজ করা শেষে পাত্রে কুসুম গরম পানি নিয়ে তাতে হাত – পা ডুবিয়ে রাখুন। ওই পানিতেই ধীরে ধীরে ত্বক থেকে মিশ্রণ ছাড়িয়ে নিন।আরেকবার পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে শুকনো করে মুছে ফেলুন।
নিজের ত্বকের ব্যাপক পরিবর্তন আপনার মনোযোগ কেড়ে নেবে তখনই। খুব সাথে – সাথেই চামড়ায় কোমলতা টের পাবেন আপনি।বিশেষ করে বহু দিন যদি রুক্ষ নিষ্প্রাণ ত্বক দেখে থাকেন তবে হুট করে এই মোলায়েম ভাবটা আপনাকে অবাক করবে নিঃসন্দেহে।
হাত মুছে নিয়ে এবার পছন্দ বা দরকার মতন ময়েশ্চারাইজিং করুন। ডিপ ময়েশ্চারাইজিং এর জন্য গ্লিসারিন ব্যাবহার করতে পারেন, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল মিলিয়ে।বা নিজের প্রিয় লোশনেই শেষ করুন ত্বকচর্চার পাট।
বিশেষ করে রুক্ষতার মৌসুমে এই উপায়টি যেকারোই ভীষণ উপকারে আসবে। কয়েক দিনের টানা প্রয়োগ দীর্ঘ সময়ের নির্জীব ত্বকে প্রাণ ফিরিয়ে আনবে।নারকেল তেল প্রাকৃতিকভাবে ময়েশ্চারাইজিং হিসেবে  খুব কার্যকরী, সাথে লবণ ত্বকের মৃতকোষ দূর করে দিচ্ছে স্ক্রাবিং এর মাধ্যমে। হাত-পায়ের পুরনো মলিনতা চটজলদি কাটিয়ে দিয়ে ত্বকে চনমনেভাব নিয়ে আসতে এই পদ্ধতিটি সত্যিই দারুণ।

মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার উপায়


জেনে নিন ঘরে বসে কীভাবে দূর করবেন এই কালো দাগ :

•    চোখের নিচের কালো দাগ দূর করেতে টমেটো খুবই উপকারী। এক চা চামচ টমেটোর রসের সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার অন্তত এই প্যাক লাগাতে হবে।

•    আলু ভালো কর পেস্ট করে এর রস একটি কটন বলে নিয়ে চোখের ওপর ১৫ মিনিটের জন্য ঢেকে রাখুন। খেয়াল রাখবেন পুরো চোখ যেন ঢেকে থাকে। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলুন।

•    টি ব্যাগ ব্যবহারের পর ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা হলে বের করে চোখ বন্ধ করে ১০ মিনিটের জন্য রেখে দিন। প্রতিদিন ব্যবহারে আপনার চোখের নিচের কালো দাগ দূর হবে।

•    ঠান্ডা দুধে একটি কটন বল ভিজিয়ে চোখে লাগান। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চোখের ফোলা ভাব কমে যায় এবং কালো দাগ দূর হয়।

•    কমলার রসের সাথে দুই-এক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। এটা কালো দাগ দূর করার পাশাপাশি চোখকে আরো উজ্জ্বল করে তোলে।

•    শসার রস এবং আলুর রস একসাথে মিশিয়ে চোখে লাগান। ১০ মিনিট পর হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।

•    রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চোখের চারপাশে বাদামের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চোখের কালো দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি চোখের চামড়া  কুচকানো ভাবও দূর হবে।
চোখের নিচে কালি দূর করার ৫ টি ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
টমেটো
টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
আলুর পেষ্ট
১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ
চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
ঠান্ডা দুধ
প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
কমলার রস
কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/37965#sthash.XMGVoFQr.dpuf
চোখের নিচে কালি দূর করার ৫ টি ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
টমেটো
টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
আলুর পেষ্ট
১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ
চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
ঠান্ডা দুধ
প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
কমলার রস
কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/37965#sthash.XMGVoFQr.dpuf
চোখের নিচে কালি দূর করার ৫ টি ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
টমেটো
টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
আলুর পেষ্ট
১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ
চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
ঠান্ডা দুধ
প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
কমলার রস
কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/37965#sthash.XMGVoFQr.dpuf

রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

শীতে হাত এবং পায়ের ত্বক রুক্ষ ও খসখসে হয়ে গেলে যা করবেন

শীতকালে হাত ও পায়ের ত্বক অনেক রুক্ষ ও খসখসে হয়ে যায়। এর থেকে মুক্তি পেতে আছে নানা ধরনের উপায়। কিন্তু সমস্যা হয় তখনই যখন হাতের কুনুই, পায়ের গোড়ালি ইত্যাদিতে সমস্যা হয়। তবে এই সমস্যার সমাধান রয়েছে।

কনুইয়ের যত্নে

১। শীতের শুরুতে কনুইয়ের খসখসে ভাব দূর করতে নিয়মিত সমপরিমাণে আলমন্ড অয়েল ও তিলের তেল মিশিয়ে লাগান।

২। অর্ধেক লেবু ও সামান্য মধু নিয়ে কনুইয়ে বেশ কয়েকবার গোল করে ঘুরিয়ে ঘষুন। তারপর কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।

৩। ডিমের সাদা অংশের সাথে এক টেবিল চামচ দুধ ও কয়েকফোঁটা মধু মিশিয়ে কনুইয়ে একঘণ্টা লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন।
৪। কনুই বেশি খসখসে হয়ে গেলে পাকা কলা চটকে দিতে পারেন। এর সাথে দুই চা চামচ চিনি মিশিয়ে মিশ্রণটি কনুইয়ে মালিশ করুন। চিনি পুরোপুরি ভাবে গলে না যাওয়া পর্যন্ত মালিশ করুন। এতে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হয়ে যাবে।

ফাটা গোড়ালি সারাতে
১। রাতে ঘুমানোর আগে হালকা উষ্ণ গরম পানিতে মোটা দানার লবন ও অল্প শ্যাম্পু মিশিয়ে তাতে ২০ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখুন। পিউমিস স্টোন দিয়ে বা হিল স্ক্রাবার দিয়ে হালকা ভাবে গোড়ালি ঘষুন।

২। তারপর পা ভালমত ধুয়ে ভাল ক্রিম ম্যাসেজ করুন। ঘন মশ্চারাইজার সমৃদ্ধ ক্রিম বা পেট্রোলিয়াম জেলি ভাল করে গোড়ালিতে লাগান। ঘুমানোর আগে সুতির মোজা পরে ঘুমাতে যান। এতে চাদরে ক্রিম লেগে যাবেনা। এক সপ্তাহে প্রতিদিন এই নিয়ম মেনে চলুন উপকার পাবেন।

৩। বেসনের সাথে অল্প দুধ বা দই , হলুদ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর ভিজে হাত দিয়ে পেস্টটি পায়ে আস্তে আস্তে ঘষুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন তবে সাবান ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। বেসনের এই মিশ্রণটি ভাল কাজ করবে।
৪। গোড়ালিতে ব্যথা হলে ও রক্তপাত হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন।

বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

নারকেল তেল ও মেথি দিয়ে চুলের যত্ন

 


চুল পড়া, রুক্ষতা, ড্যানড্রাফ – এই সমস্যাগুলো এখন প্রায় সবারই। কিন্তু সমাধান খুব দূরে নয়; আপনার রান্নাঘরেই আছে এই দুই অসাধারণ উপাদান – নারকেল তেলমেথি
এই দুইয়ের মিশ্রণ চুলের গোড়া শক্ত করে, চুল পড়া কমায়, চুল দ্রুত লম্বা হতে সাহায্য করে এবং স্ক্যাল্পকে পুষ্টি দেয়।

আজ আমি আপনাকে দেখাবো কীভাবে নারকেল তেল ও মেথি দিয়ে ঘরে সহজেই চুলের যত্ন নিতে পারেন।

কেন নারকেল তেল চুলের জন্য এত উপকারী?

আপনি নিশ্চয়ই জানেন, নারকেল তেল বহু বছর ধরে চুলের প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কারণ—

  • চুলের গভীরে প্রবেশ করে

  • চুল ভাঙা রোধ করে

  • চুল মসৃণ ও নরম করে

  • ড্যানড্রাফ কমায়

  • চুলে প্রাকৃতিক গ্লো আনে


মেথি কেন ব্যবহার করবেন?

মেথি (Fenugreek) চুলের জন্য একদম ম্যাজিক উপাদান। এতে আছে—

  • প্রোটিন

  • আয়রন

  • নিকোটিনিক অ্যাসিড

  • অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

যা—

  • চুল পড়া কমায়

  • নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে

  • স্ক্যাল্প ঠান্ডা রাখে

  • ড্যানড্রাফ দূর করে


নারকেল তেল ও মেথি দিয়ে চুলের তেল তৈরি (ঘরে বসে সহজে)

✔ আপনার যা লাগবে:

  • ১ কাপ নারকেল তেল

  • ২ টেবিল চামচ মেথি দানা

  • একটি ছোট প্যান

তেল বানানোর পদ্ধতি:

ধাপ ১:

মেথি দানা ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।

ধাপ ২:

প্যানে নারকেল তেল গরম করুন। হালকা গরম হলে মেথি দানা দিয়ে দিন।

ধাপ ৩:

মধ্যম আঁচে ৮–১০ মিনিট নেড়ে নেড়ে রান্না করুন যতক্ষণ পর্যন্ত দানাগুলো বাদামি হতে শুরু করে।

ধাপ ৪:

চুলে ব্যবহার করার আগে তেল ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হলে ছেঁকে কাচের বোতলে রাখুন।

এই তেল ১–২ মাস ভালো থাকে।


কীভাবে ব্যবহার করবেন?

১. স্ক্যাল্প ম্যাসাজ

আপনি হাতের আঙুল দিয়ে ৫–৭ মিনিট স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করুন।
এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং চুলের গোড়া শক্ত হবে।

২. পুরো চুলে লাগান

চুলের ডগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগান, এতে রুক্ষতা ও স্প্লিট-এন্ড কমবে।

৩. অন্তত ১ ঘণ্টা রাখুন

চাইলে রাতে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পরেও রাখতে পারেন।

৪. হালকা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন

সপ্তাহে ২–৩ দিন ব্যবহার করলে দারুণ ফল পাবেন।


কার উপকারে আসবে?

  • চুল পড়ার সমস্যা হলে

  • নতুন চুল গজাতে চাইলে

  • চুল রুক্ষ ও প্রাণহীন হলে

  • ড্যানড্রাফ থাকলে

  • চুল লম্বা করতে চাইলে

মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৫

শীতে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল রাখার ১০টি উপায়

 




শীতের মরসুম যতই আরামদায়ক হোক, এই সময়ে ত্বকের উপর প্রভাব পড়ে সবচেয়ে বেশি। ঠান্ডা বাতাস, কম আর্দ্রতা এবং ঘরে হিটার ব্যবহার—সব মিলিয়ে ত্বক দ্রুত শুষ্ক হয়ে যায়, টান টান লাগে, এমনকি খুসকির মতো স্কিন ফ্লেকও দেখা দেয়। তাই এসময় ত্বকের জন্য প্রয়োজন বিশেষ যত্ন। আজ জানুন শীতে ত্বক নরম, ময়েশ্চারাইজড এবং স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখার ১০টি সহজ উপায়।


১️. গরম নয়, হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন

অনেকেই শীতে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুতে পছন্দ করেন, কিন্তু অতিরিক্ত গরম পানি ত্বকের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা নষ্ট করে। এতে ত্বক আরও শুষ্ক হয়। তাই মুখ, হাত ও শরীর ধোয়ার সময় হালকা গরম বা কুসুম গরম পানি ব্যবহার করুন।


২️.স্নানের পরপরই ময়েশ্চারাইজার লাগান

স্নানের ২–৩ মিনিটের মধ্যেই ময়েশ্চারাইজার লাগালে তা ত্বকে ভালোভাবে শোষিত হয়। শীতে thick বা cream-based moisturizer ব্যবহার করুন। Shea Butter, Cocoa Butter বা Ceramide আছে এমন ক্রিম হলে আরও ভালো।


৩️. সপ্তাহে ২ দিন হালকা এক্সফোলিয়েশন করুন

শীতে ডেড স্কিন দ্রুত জমে, ফলে ত্বক রুক্ষ লাগে। সপ্তাহে ২ দিন হালকা স্ক্রাব ব্যবহার করলে রক্তসঞ্চালন বাড়ে এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়।
তবে বেশি ঘষা–মাজা বা হার্শ স্ক্রাব ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।


৪️. ঘরোয়া ফেসমাস্ক ব্যবহার করুন

শীতে ত্বককে নরম রাখতে ঘরোয়া মাস্ক খুবই কার্যকর। যেমন—

  • দুধ + মধু

  • অ্যালোভেরা জেল + ভিটামিন ই

  • কলা + দই
    এই ধরনের মাস্ক ত্বককে তাৎক্ষণিক হাইড্রেটেড ও সফট করে।


৫️.পর্যাপ্ত পানি পান করুন

অনেকেই শীতে পানি কম খেয়ে থাকেন, ফলে ত্বক ভেতর থেকে শুষ্ক হয়ে যায়। প্রতিদিন অন্তত ৬–৮ গ্লাস পানি পান করুন। চাইলে লেবুর পানি বা গ্রিন টি খেতে পারেন।


৬️.ত্বক–উপযোগী ক্লিনজার ব্যবহার করুন

শীতে ফোমিং ক্লিনজার বা আলকোহলযুক্ত প্রোডাক্টে ত্বক আরও শুষ্ক হয়। তাই mild, hydrating বা cream-based cleanser ব্যবহার করুন যাতে ত্বক নরম থাকে।


৭️. রাতে স্কিন–কেয়ার রুটিন অনুসরণ করুন

শীতে রাতের স্কিনকেয়ার অত্যন্ত জরুরি।
রুটিন—

  1. ক্লিনজিং

  2. টোনিং

  3. সিরাম (হায়ালুরোনিক অ্যাসিড থাকলে ভালো)

  4. হেভি ময়েশ্চারাইজার
    এই ৪ স্টেপ ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে সারারাত।


৮️.লিপ কেয়ার ভুলবেন না

শীতে ঠোঁট সবচেয়ে দ্রুত ফেটে যায়। দিনে কয়েকবার লিপ বাম ব্যবহার করুন। Shea Butter, Coconut Oil বা Vitamin E থাকা লিপ বাম সবচেয়ে ভালো।


৯️.যথেষ্ট ঘুম ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখুন

ঘুম কম হলে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায়। প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম এবং খাদ্য তালিকায় শীতকালীন ফল–সবজি, বাদাম, মাছ ও ভিটামিন–সমৃদ্ধ খাবার রাখলে ত্বক ভিতর থেকে সুস্থ থাকবে।


১০. ঘরের আর্দ্রতা বাড়াতে Humidifier ব্যবহার করুন

শীতকালে ঘরের বাতাস খুব শুষ্ক হয়ে পড়ে। এতে ত্বক দ্রুত পানি হারায়। রুমে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করলে বাতাসে আর্দ্রতা বাড়ে এবং ত্বক নরম থাকে।


শীত মানেই ত্বকের সমস্যা—এ ধারণা ভুল। একটু সচেতনতা আর নিয়মিত যত্নই আপনার ত্বককে রাখতে পারে নরম, উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত। উপরের টিপসগুলো অনুসরণ করলে পুরো শীতজুড়ে ত্বক থাকবে সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর।


সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

প্রাকৃতিক ডিটক্স পানীয় ও তার সুবিধা

 



প্রাকৃতিক ডিটক্স পানীয় শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে, শক্তি বাড়ায় এবং ত্বক ও চুলকে স্বাস্থ্যবান রাখে। প্রতিদিন ঘরে সহজ কিছু উপাদান দিয়ে তৈরি করা যায়।


 জনপ্রিয় প্রাকৃতিক ডিটক্স পানীয়:

1. লেবু পানি

  • ১ গ্লাস গরম বা ঠান্ডা পানি + আধা লেবুর রস

  • সকালের সময় খেলে হজম শক্তিশালী হয়, ত্বক উজ্জ্বল হয়

2. শসা + পুদিনা পানীয়

  • ১ কাপ পানি + কয়েক ফালি শসা + কয়েকটি পুদিনা পাতা

  • ডিহাইড্রেশন রোধ করে, ত্বককে ঠান্ডা রাখে

3.আদা + নিম্বুর পানি

  • ১ কাপ পানি + ১ চা চামচ কুচানো আদা + ১ চা চামচ লেবুর রস

  • হজম শক্তি বাড়ায়, পেট ফোলাভাব কমায়

4.সেলারি + আপেল + লেবু জুস

  • ১ স্টিক সেলারি + ১ ছোট আপেল + ১ চা চামচ লেবুর রস

  • শরীরের টক্সিন বের করে, ইমিউনিটি বাড়ায়

5.হলুদ + দারচিনি + গরম পানি

  • ১ কাপ গরম পানি + ১ চিমটি হলুদ + ১ চিমটি দারচিনি

  • প্রদাহ কমায়, মেটাবলিজম বাড়ায়


 প্রাকৃতিক ডিটক্স পানীয়ের সুবিধা

  • শরীর থেকে টক্সিন বের করে

  • হজম শক্তি ও বিপাক উন্নত করে

  • ত্বক উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যবান রাখে

  • ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

  • শরীরে শক্তি ও সতেজতা আনে