১। ডিপ্রেশন
সারা বিশ্বের সবচাইতে সাধারণ মানসিক সমস্যা হচ্ছে ব্রণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে সারা বিশ্বে বিভিন্ন বয়েসর ৩৫০ মিলিয়ন মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগেন। ২০০১ সালের ডারমাটোলজিস্টদের করা এক গবেষণায় জানা যায় যে, ৫০ জন ব্রণের রোগীর মধ্যে ৩৮% এরই ডিপ্রেশন ছিল এবং ৪ জনের আত্মঘাতী চিন্তা ছিল। অবশেষ চর্মরোগ বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তে উপনিত হন যে, ব্রণের রোগীদের বিষণ্ণতাকে চিহ্নিত করা চিকিৎসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
২। অ্যাংজাইটি
উদ্বিগ্নতার সমস্যায় ভুগলে প্যানিক অ্যাটাক, শ্বাসকষ্ট, পেটের সমস্যা, অনিদ্রা, পেশীর টেনশন ও অত্যধিক চিন্তার মত শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ২০১০ সালে ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ ডারমাটোলজিতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, উচ্চমাত্রার অ্যাংজাইটিতে ভোগেন যারা তাদের ব্রণ হওয়ার প্রবণতা থাকে। ৮২ জন ব্রণের রোগীর মধ্যে ৬৮% এরই অ্যাংজাইটির সমস্যা ছিল এবং এদের মধ্যে কারো কারো ডিপ্রেশনের ও সমস্যা ছিল।
৩। অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডার (OCD)
OCD এর বিষয়টি খুবই হালকা ভাবে নেয়া হয় এবং এবং ব্যাঙ্গও করা হয়। OCD এক
ধরণের তীব্র অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার যা ব্যক্তির প্রাত্যহিক জীবনে হস্তক্ষেপ
করে এবং তার উৎপাদনশীলতায়ও বাঁধার সৃষ্টি করে। ২০১৩ সালে ১৪৬ জন ব্রণ
আক্রান্ত ও ৯৪ জন সুস্থ মানুষকে নিয়ে একটি গবেষণায় পরিচালনা করা হয়।
গবেষকেরা লক্ষ করেন যে, ব্রণের রোগীদের শারীরিক কর্মদক্ষতার স্কোর খুব কম
আসে। এর কারণ ব্রণ আক্রান্তদের বারবার মুখ ধোয়ার প্রবণতা থাকে। মুখ
পরিষ্কার করলে ব্রণের সমস্যা কমে যাবে এই আশায় তারা দিনের বেশির ভাগ সময়
মুখ ধোয়ার পেছনে ব্যয় করে।
৪। বডি ডিজমরফিক ডিজঅর্ডার
বডি ডিজমরফিক ডিজঅর্ডার কে আরো স্পষ্ট ভাবে বলা যায় যে ডিজমরফোফোবিক একনি একটি মানসিক অবস্থা যেখানে রোগী দিনে বেশ কয়েক ঘন্টা তাদের চেহারার ত্রুটি ঠিক করার জন্য ব্যয় করেন। রোগী তার এই ত্রুটি সম্পর্কে চিন্তা করা বন্ধ করতে পারেন না। এক্ষেত্রে রোগী ব্রণের ক্ষেত্রেও অনেক বেশি সচেতনতা অনুভব করেন এবং সামাজিক পরিস্থিতিতে লজ্জা বোধ করেন। গবেষকেরা লক্ষ করেছেন যে, ব্রণে আক্রান্তদের বডি ডিজমরফিক ডিজঅর্ডার একটি সাধারণ মানসিক অবস্থা।
৫। অর্থোরেক্সিয়া নার্ভোসা
অর্থোরেক্সিয়া হচ্ছে স্বাস্থ্যকর খাওয়ার অস্বাস্থ্যকর আবেশ। যা স্বাভাবিক জীবনের উপর হস্তক্ষেপ করে। এর ফলে অপুষ্টিতে ভোগা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তারা সম্ভবত ব্রণ নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশুদ্ধ ও সঠিক খাবার খাওয়ার চেষ্টা করে। যখন তারা ঠিকভাবে খাওয়া দাওয়া করতে পারে তখন তারা অনুভব করে যে সব কিছু নিয়ন্ত্রণে আছে এবং তারা যদি তা করতে না পারে তাহলে অপরাধবোধ, লজ্জা এবং ভয় অনুভব করে।
সারা বিশ্বের সবচাইতে সাধারণ মানসিক সমস্যা হচ্ছে ব্রণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে সারা বিশ্বে বিভিন্ন বয়েসর ৩৫০ মিলিয়ন মানুষ ডিপ্রেশনে ভোগেন। ২০০১ সালের ডারমাটোলজিস্টদের করা এক গবেষণায় জানা যায় যে, ৫০ জন ব্রণের রোগীর মধ্যে ৩৮% এরই ডিপ্রেশন ছিল এবং ৪ জনের আত্মঘাতী চিন্তা ছিল। অবশেষ চর্মরোগ বিশেষজ্ঞরা এই সিদ্ধান্তে উপনিত হন যে, ব্রণের রোগীদের বিষণ্ণতাকে চিহ্নিত করা চিকিৎসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
২। অ্যাংজাইটি
উদ্বিগ্নতার সমস্যায় ভুগলে প্যানিক অ্যাটাক, শ্বাসকষ্ট, পেটের সমস্যা, অনিদ্রা, পেশীর টেনশন ও অত্যধিক চিন্তার মত শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ২০১০ সালে ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ ডারমাটোলজিতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, উচ্চমাত্রার অ্যাংজাইটিতে ভোগেন যারা তাদের ব্রণ হওয়ার প্রবণতা থাকে। ৮২ জন ব্রণের রোগীর মধ্যে ৬৮% এরই অ্যাংজাইটির সমস্যা ছিল এবং এদের মধ্যে কারো কারো ডিপ্রেশনের ও সমস্যা ছিল।
৩। অবসেসিভ কম্পালসিভ ডিজঅর্ডার (OCD)
৪। বডি ডিজমরফিক ডিজঅর্ডার
বডি ডিজমরফিক ডিজঅর্ডার কে আরো স্পষ্ট ভাবে বলা যায় যে ডিজমরফোফোবিক একনি একটি মানসিক অবস্থা যেখানে রোগী দিনে বেশ কয়েক ঘন্টা তাদের চেহারার ত্রুটি ঠিক করার জন্য ব্যয় করেন। রোগী তার এই ত্রুটি সম্পর্কে চিন্তা করা বন্ধ করতে পারেন না। এক্ষেত্রে রোগী ব্রণের ক্ষেত্রেও অনেক বেশি সচেতনতা অনুভব করেন এবং সামাজিক পরিস্থিতিতে লজ্জা বোধ করেন। গবেষকেরা লক্ষ করেছেন যে, ব্রণে আক্রান্তদের বডি ডিজমরফিক ডিজঅর্ডার একটি সাধারণ মানসিক অবস্থা।
৫। অর্থোরেক্সিয়া নার্ভোসা
অর্থোরেক্সিয়া হচ্ছে স্বাস্থ্যকর খাওয়ার অস্বাস্থ্যকর আবেশ। যা স্বাভাবিক জীবনের উপর হস্তক্ষেপ করে। এর ফলে অপুষ্টিতে ভোগা এবং গুরুতর ক্ষেত্রে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তারা সম্ভবত ব্রণ নিয়ন্ত্রণের জন্য বিশুদ্ধ ও সঠিক খাবার খাওয়ার চেষ্টা করে। যখন তারা ঠিকভাবে খাওয়া দাওয়া করতে পারে তখন তারা অনুভব করে যে সব কিছু নিয়ন্ত্রণে আছে এবং তারা যদি তা করতে না পারে তাহলে অপরাধবোধ, লজ্জা এবং ভয় অনুভব করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন