খুব সাধারণ এই সমস্যাটিকে সহজ কিছু কাজ ও অভ্যাস রপ্ত
করার মাধ্যমে দূরে রাখা সম্ভব। এখানে উল্লেখ্য করা হলো এমন কিছু সহজ উপায়ের
কথা যা একই সাথে মুখের দূর্গন্ধ দূরে রাখতে এবং মুখের স্বাস্থ্য ভালো
রাখতে সাহায্য করবে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা
সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক যে কারোর প্রতিদিন ৬-৮ গ্রাস পরিমাণ পানি পান করা বাধ্যতামূলক। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করার অভ্যাসটি গড়ে তুলতে হবে এবং বহাল রাখতে হবে। পানি পান করার ফলে মুখের স্যালাইভা সঠিক মাত্রায় থাকবে। যা ডিহাইড্রেশন তৈরি করতে বাধা দেবে। হ্যালিটোসিস অথবা মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হবার এটা অন্যতম একটি কারণ।
নিয়মিত দাঁতের পাটি পরিষ্কার করা
মুখের দূর্গন্ধ দূরে রাখার জন্য দাঁতের যথিক পরিচর্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন দুইবেলা করে দাঁত মাজা মাধ্যমে দাঁতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণ হওয়ার সম্ভবনা কমে যায় অনেকখানি।
প্রতিবার খাবার গ্রহণের পর ফ্লস ব্যবহার করা
যে কোন ধরণের খাবার গ্রহণের পরে অবশ্যই মনে করে ফ্লস ব্যবহার করা প্রয়োজন। খাদ্য গ্রহণের পর দুই দাঁতের মাঝে খাদ্যকণা জমে থাকে। যার ফলে দাঁতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণ হয়ে মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হয়ে থাকে। শুধু তাই নয়। অনেক ক্ষেত্রে এইসকল ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণের ফলে দাঁত ও মুখের গামে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। এই সকল ধরণের সমস্যা এড়াতে চাইলে প্রতিবার খাবার পরে ফ্লস ব্যবহার খুবই জরুরি।
প্রতি দুই মাস পরপর টুথব্রাশ বদলানো
বর্তমানে ব্যবহৃত টুথব্রাশটি কতদিন ধরে ব্যবহার করছেন আপনি? নিশ্চয় মনেও নেই শেষ কবে নতুন টুথব্রাশ কিনেছেন। কিন্তু এই ব্যাপারটিতে খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। বিশেষত যদি আপনার মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হবার মতো সমস্যা দেখা দেয়। কারণ, টুথব্রাশ দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবহারের ফলে তাতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। তাই প্রতি দুই মাস পরপর ব্যাবহৃত টুথব্রাশ অবশ্যই বদলে নেওয়া প্রয়োজন।
চিনিযুক্ত মিন্ট চুইংগাম পরিহার করা
খাওয়াদাওয়ার পরে অনেকেই চিনিযুক্ত মিন্ট চুইংগাম খেয়ে থাকেন মুখে ফ্রেশভাব তৈরি করার জন্য। কিন্তু চিনি থাকার ফলে এইসকল চুইংগাম মুখে অনেক বেশী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে থাকে। যার ফলে হিতে বিপরীত অবস্থা তৈরি হয়।
অতিরিক্ত কফি পান থেকে বিরত থাকা
অতিরিক্ত কফি পানের ফলে মুখের স্যালাইভা তৈরির প্রক্রিয়া ধীর গতির হয়ে যায়। যার ফলে মুখের ভেতরে শুকিয়ে যায় ও ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়। যার ফলে মুখের দূর্গন্ধভাব তৈরি হয়। তাই প্রতিদিন শুধুমাত্র এক কাপ কফি পান করা উচিৎ।
জিহ্বার কথা ভুলে গেলে চলবে না
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি পরিষ্কার করার মাঝে জিহ্বা পরিষ্কার রাখার কথা একেবারেই ভোলা যাবে না। প্রতিদিন বেলায় দাঁত মাজার সময়ে টাং স্ক্রাবার দিয়ে জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এতে করে জিহ্বা পরিষ্কার থাকে এবং মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হবার সম্ভবনা ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।
এলকোহল মুক্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা
বাজারে ও বিভিন্ন সুপারশপগুলো তে যে সকল মাউথওয়াশ পাওয়া যায়, বেশিরভাগের মাঝেই ২৭ শতাংশ পরিমাণ এলকোহল থাকে। যার ফলে এই সকল মাউথওয়াশ ব্যবহারে মুখ শুষ্ক হয়ে ওঠে এবং মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হয়। তাই যেকোন মাউথওয়াশ কেনার পূর্বে ভালমতো দেখে কিনতে হবে।
প্রতিদিনের ওষুধ সম্পর্কে সচেতন থাকা প্রয়োজন
বিভিন্ন ধরণের ওষুধ যেমন: অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট, পেইনকিলার এবং অ্যান্টি-হিস্টামিন মুখে স্যালাইভা তৈরির প্রক্রিয়া কমিয়ে দেয়। যার ফলে মুখের ভেতর শুষ্কভাব তৈরি হয় এবং ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়। এতে করে মুখে কটু গন্ধ তৈরি হয়ে থাকে। তাই এমন ধরণের কোন ওষুধ গ্রহণ করলে অবশ্যই অনেক বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা
সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক যে কারোর প্রতিদিন ৬-৮ গ্রাস পরিমাণ পানি পান করা বাধ্যতামূলক। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করার অভ্যাসটি গড়ে তুলতে হবে এবং বহাল রাখতে হবে। পানি পান করার ফলে মুখের স্যালাইভা সঠিক মাত্রায় থাকবে। যা ডিহাইড্রেশন তৈরি করতে বাধা দেবে। হ্যালিটোসিস অথবা মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হবার এটা অন্যতম একটি কারণ।
নিয়মিত দাঁতের পাটি পরিষ্কার করা
মুখের দূর্গন্ধ দূরে রাখার জন্য দাঁতের যথিক পরিচর্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন দুইবেলা করে দাঁত মাজা মাধ্যমে দাঁতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণ হওয়ার সম্ভবনা কমে যায় অনেকখানি।
প্রতিবার খাবার গ্রহণের পর ফ্লস ব্যবহার করা
যে কোন ধরণের খাবার গ্রহণের পরে অবশ্যই মনে করে ফ্লস ব্যবহার করা প্রয়োজন। খাদ্য গ্রহণের পর দুই দাঁতের মাঝে খাদ্যকণা জমে থাকে। যার ফলে দাঁতে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণ হয়ে মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হয়ে থাকে। শুধু তাই নয়। অনেক ক্ষেত্রে এইসকল ব্যাকটেরিয়ার সংক্রামণের ফলে দাঁত ও মুখের গামে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। এই সকল ধরণের সমস্যা এড়াতে চাইলে প্রতিবার খাবার পরে ফ্লস ব্যবহার খুবই জরুরি।
প্রতি দুই মাস পরপর টুথব্রাশ বদলানো
বর্তমানে ব্যবহৃত টুথব্রাশটি কতদিন ধরে ব্যবহার করছেন আপনি? নিশ্চয় মনেও নেই শেষ কবে নতুন টুথব্রাশ কিনেছেন। কিন্তু এই ব্যাপারটিতে খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। বিশেষত যদি আপনার মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হবার মতো সমস্যা দেখা দেয়। কারণ, টুথব্রাশ দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবহারের ফলে তাতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। তাই প্রতি দুই মাস পরপর ব্যাবহৃত টুথব্রাশ অবশ্যই বদলে নেওয়া প্রয়োজন।
চিনিযুক্ত মিন্ট চুইংগাম পরিহার করা
খাওয়াদাওয়ার পরে অনেকেই চিনিযুক্ত মিন্ট চুইংগাম খেয়ে থাকেন মুখে ফ্রেশভাব তৈরি করার জন্য। কিন্তু চিনি থাকার ফলে এইসকল চুইংগাম মুখে অনেক বেশী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে থাকে। যার ফলে হিতে বিপরীত অবস্থা তৈরি হয়।
অতিরিক্ত কফি পান থেকে বিরত থাকা
অতিরিক্ত কফি পানের ফলে মুখের স্যালাইভা তৈরির প্রক্রিয়া ধীর গতির হয়ে যায়। যার ফলে মুখের ভেতরে শুকিয়ে যায় ও ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়। যার ফলে মুখের দূর্গন্ধভাব তৈরি হয়। তাই প্রতিদিন শুধুমাত্র এক কাপ কফি পান করা উচিৎ।
জিহ্বার কথা ভুলে গেলে চলবে না
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি পরিষ্কার করার মাঝে জিহ্বা পরিষ্কার রাখার কথা একেবারেই ভোলা যাবে না। প্রতিদিন বেলায় দাঁত মাজার সময়ে টাং স্ক্রাবার দিয়ে জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এতে করে জিহ্বা পরিষ্কার থাকে এবং মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হবার সম্ভবনা ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।
এলকোহল মুক্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা
বাজারে ও বিভিন্ন সুপারশপগুলো তে যে সকল মাউথওয়াশ পাওয়া যায়, বেশিরভাগের মাঝেই ২৭ শতাংশ পরিমাণ এলকোহল থাকে। যার ফলে এই সকল মাউথওয়াশ ব্যবহারে মুখ শুষ্ক হয়ে ওঠে এবং মুখে দূর্গন্ধ তৈরি হয়। তাই যেকোন মাউথওয়াশ কেনার পূর্বে ভালমতো দেখে কিনতে হবে।
প্রতিদিনের ওষুধ সম্পর্কে সচেতন থাকা প্রয়োজন
বিভিন্ন ধরণের ওষুধ যেমন: অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট, পেইনকিলার এবং অ্যান্টি-হিস্টামিন মুখে স্যালাইভা তৈরির প্রক্রিয়া কমিয়ে দেয়। যার ফলে মুখের ভেতর শুষ্কভাব তৈরি হয় এবং ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়। এতে করে মুখে কটু গন্ধ তৈরি হয়ে থাকে। তাই এমন ধরণের কোন ওষুধ গ্রহণ করলে অবশ্যই অনেক বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন