হলুদ ও চিনির পলিশ:
১ টেবিল-চামচ হলুদগুঁড়ার সঙ্গে দুতিন টেবিল-চামচ মোটা দানার চিনি মিশিয়ে নিতে হবে। দুধ অথবা গোলাপ জল পরিমাণ মতো মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। তবে খেয়াল রাখতে হবে চিনি যেন পুরোপুরি গলে না যায়। এটি বডি এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করবে। চিনি ত্বক এক্সফলিয়েট করবে আর হলুদ ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে।
গোলাপের পাপড়ি, মধু ও ওটসের স্ক্রাব: গোলাপের পাপড়িবাটা, মধু ও ওটসের মিশ্রণে তৈরি এই স্ক্রাবার ত্বক পলিশ করার পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজও করবে। গোলাপের পাপড়ি ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে, মধু ত্বকে আর্দ্রতা জোগায় ও ত্বক উজ্জ্বল করে এবং ওটস কাজ করে এক্সফলিয়েটর হিসেবে। এই তিন উপাদানের মিশ্রণ তৈরি করতে সঙ্গে খানিকটা কাঁচাদুধ মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। সপ্তাহে দুবার এই স্ক্রাব ব্যবহারে ত্বকের রং উজ্জ্বল হবে।
গুঁড়াদুধ ও দারুচিনি: ত্বকের জন্য দারুচিনি কতটা উপকারী সে সম্পর্কে অনেকেই অজ্ঞাত। দারুচিনিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং বলিরেখা কমায়। ব্রণ ও ব্ল্যাক হেডসের সমস্যাও দূর করে। গুঁড়াদুধ ত্বকের লোমকূপ পরিষ্কার করে ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে। গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে এই মিশ্রণ ব্যবহার করা উপকারী।
লবণ ও ডিমের সাদা অংশ: লোম কূপ পরিষ্কারের পাশাপাশি ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে ডিমের সাদা অংশ। তাছাড়া ব্রণের দাগ দূর করতেও এই উপাদান কার্যকর। সামুদ্রিক লবণ ত্বক এক্সফলিয়েট এবং টানটান করতে সাহায্য করে। এই মিশ্রণে বাড়তি পানি বা গোলাপ জলের প্রয়োজন নেই। ময়েশ্চারাইজার সমৃদ্ধ ফেইস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে এই প্যাক ব্যবহারের পর।
প্রতিটি বডি পলিশের যে কোনোটি ব্যবহারের পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নতুবা ত্বক শুষ্ক হয়ে যাবে।
১ টেবিল-চামচ হলুদগুঁড়ার সঙ্গে দুতিন টেবিল-চামচ মোটা দানার চিনি মিশিয়ে নিতে হবে। দুধ অথবা গোলাপ জল পরিমাণ মতো মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। তবে খেয়াল রাখতে হবে চিনি যেন পুরোপুরি গলে না যায়। এটি বডি এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করবে। চিনি ত্বক এক্সফলিয়েট করবে আর হলুদ ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে।
গোলাপের পাপড়ি, মধু ও ওটসের স্ক্রাব: গোলাপের পাপড়িবাটা, মধু ও ওটসের মিশ্রণে তৈরি এই স্ক্রাবার ত্বক পলিশ করার পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজও করবে। গোলাপের পাপড়ি ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে, মধু ত্বকে আর্দ্রতা জোগায় ও ত্বক উজ্জ্বল করে এবং ওটস কাজ করে এক্সফলিয়েটর হিসেবে। এই তিন উপাদানের মিশ্রণ তৈরি করতে সঙ্গে খানিকটা কাঁচাদুধ মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। সপ্তাহে দুবার এই স্ক্রাব ব্যবহারে ত্বকের রং উজ্জ্বল হবে।
গুঁড়াদুধ ও দারুচিনি: ত্বকের জন্য দারুচিনি কতটা উপকারী সে সম্পর্কে অনেকেই অজ্ঞাত। দারুচিনিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না এবং বলিরেখা কমায়। ব্রণ ও ব্ল্যাক হেডসের সমস্যাও দূর করে। গুঁড়াদুধ ত্বকের লোমকূপ পরিষ্কার করে ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে। গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে এই মিশ্রণ ব্যবহার করা উপকারী।
লবণ ও ডিমের সাদা অংশ: লোম কূপ পরিষ্কারের পাশাপাশি ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে ডিমের সাদা অংশ। তাছাড়া ব্রণের দাগ দূর করতেও এই উপাদান কার্যকর। সামুদ্রিক লবণ ত্বক এক্সফলিয়েট এবং টানটান করতে সাহায্য করে। এই মিশ্রণে বাড়তি পানি বা গোলাপ জলের প্রয়োজন নেই। ময়েশ্চারাইজার সমৃদ্ধ ফেইস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে এই প্যাক ব্যবহারের পর।
প্রতিটি বডি পলিশের যে কোনোটি ব্যবহারের পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। নতুবা ত্বক শুষ্ক হয়ে যাবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন