আয়নায় যতবার নিজের চেহারা দেখেন ততবার হতাশাবোধ করেন? ভাবেন কেন আপনার
ত্বক আর একটু উজ্জ্বল নয়? এমন অনেকেই আছেন যারা মার্কেট থেকে কতশত
ব্র্যান্ডের কেমিক্যাল লোডেড স্কিন লাইটেনিং বিউটি প্রোডাক্ট কিনে থাকেন
তার ইয়াত্তা নেই। এইসব প্রোডাক্টের দাম যেমন বেশি তেমন আমাদের ত্বকে এগুলোর
খারাপ প্রভাবও কম নয়। যারা চান তাদের ত্বক স্বাভাবিক বা প্রাকৃতিকভাবে
একটু লাইটেন বা উজ্জ্বল করে তুলবেন আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। এখানে আজ
আপনাদের অসাধারণ ৩ টি স্কিন লাইটেনিং মাস্কের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো।
যেগুলো আপনি খুব সহজে ঘরে বসেই বানিয়ে নিতে পারবেন আর কোন প্রকার ত্বকের
ক্ষতি হওয়া ছাড়াই আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলতে পারবেন।
০১। শুকনো কমলার খোসা ও দই মাস্কঃ
স্কিন লাইটেনিং এর জন্য প্রথম পছন্দ হিসেবে সবার আগে বলবো শুকনো কমলার খোসা ও দই দিয়ে তৈরি মাস্কটার। শুকনো কমলার খোসা পেতে আপনাকে যা করতে হবে তা হল কমলা ছিলে সেই খোসা একদম শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত সূর্যের আলোয় দিয়ে রাখা।
যেভাবে করবেনঃ
শুকনো কমলার খোসার গুঁড়া ১ টেবিল চামচ নিয়ে এর মধ্যে ১ টেবিল চামচ আন ফ্লেভারড দই মিশান এবং এই দুই উপাদান মিলিয়ে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। এবার এই পেস্ট আপনার পরিষ্কার করে ধোয়া মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং ধুয়ে ফেলুন।
উপকারিতাঃ
-এই মাস্ক ত্বকের কালোভাব দূর করে ও ত্বকের যেকোন ধরনের দাগ হালকা করে।
-এটি ত্বকের ব্ল্যাক হেডস সারিয়ে তুলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
০২ ।টমেটো, দই ও ওটমিল মাস্কঃ
স্কিন লাইটেনিং ও ব্রাইটেনিং করতে টমেটো দই ও ওটমেল মাস্কের তুলনা হয় না।
যেভাবে করবেনঃ
১ টেবিল চামচ দই, ১ টেবিল চামচ টমেটো রস ও ১ টেবিল চামচ ওটমিল একসাথে নিয়ে মেশান। এবার এই মিশ্রণটি আপনার পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে আপনার মুখ ধুয়ে ফেলুন।
উপকারিতাঃ
-দই এর প্রাকৃতিক ব্লিচ উপাদান ত্বকের কালচেভাব দূর করে এবং ত্বক মশ্চারাইজ ও কোমল রাখে।
-টমেটো আর ওটমিল ত্বক উজ্জ্বল করে, আর আপনি যখন এই মাস্ক মুখে ম্যাসাজ করবেন তখন এটি আপনার ত্বকের ডেড সেল অপসারণ করে আর সাথে সাথেই আপনার ত্বকের সানবার্ন মুছে দিবে।
০৩ দুধ, মধু ও লেবুর মাস্কঃ
যেভাবে করবেনঃ
১ টেবিল চামচ দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ লেবুর রস নিন। সব উপাদান একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে আপনার পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে নেবেন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর আপনার মুখ ধুয়ে ফেলুন।
উপকারিতাঃ
-এটি আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ক্লিনজিং করে ত্বক পরিষ্কার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।
-এর আরও একটি উপকারিতা হল এটি আপনার ত্বকের সফটনেস ধরে রাখে।
পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ ফর্সা হয়ে জন্মায় না, তবে তার মানে এই নয় যে তারা সুন্দর না। সুন্দর বলতে সুস্থ, সুন্দর ও উজ্জ্বল ত্বককেও বোঝায়। তাই কেবল মাত্র ফর্সা হওয়ার জন্য নয় বরং ত্বক সুন্দর রাখতে একটু ত্বকের প্রতি যত্নবান হন।
০১। শুকনো কমলার খোসা ও দই মাস্কঃ
স্কিন লাইটেনিং এর জন্য প্রথম পছন্দ হিসেবে সবার আগে বলবো শুকনো কমলার খোসা ও দই দিয়ে তৈরি মাস্কটার। শুকনো কমলার খোসা পেতে আপনাকে যা করতে হবে তা হল কমলা ছিলে সেই খোসা একদম শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত সূর্যের আলোয় দিয়ে রাখা।
যেভাবে করবেনঃ
শুকনো কমলার খোসার গুঁড়া ১ টেবিল চামচ নিয়ে এর মধ্যে ১ টেবিল চামচ আন ফ্লেভারড দই মিশান এবং এই দুই উপাদান মিলিয়ে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। এবার এই পেস্ট আপনার পরিষ্কার করে ধোয়া মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং ধুয়ে ফেলুন।
উপকারিতাঃ
-এই মাস্ক ত্বকের কালোভাব দূর করে ও ত্বকের যেকোন ধরনের দাগ হালকা করে।
-এটি ত্বকের ব্ল্যাক হেডস সারিয়ে তুলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
০২ ।টমেটো, দই ও ওটমিল মাস্কঃ
স্কিন লাইটেনিং ও ব্রাইটেনিং করতে টমেটো দই ও ওটমেল মাস্কের তুলনা হয় না।
যেভাবে করবেনঃ
১ টেবিল চামচ দই, ১ টেবিল চামচ টমেটো রস ও ১ টেবিল চামচ ওটমিল একসাথে নিয়ে মেশান। এবার এই মিশ্রণটি আপনার পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে আপনার মুখ ধুয়ে ফেলুন।
উপকারিতাঃ
-দই এর প্রাকৃতিক ব্লিচ উপাদান ত্বকের কালচেভাব দূর করে এবং ত্বক মশ্চারাইজ ও কোমল রাখে।
-টমেটো আর ওটমিল ত্বক উজ্জ্বল করে, আর আপনি যখন এই মাস্ক মুখে ম্যাসাজ করবেন তখন এটি আপনার ত্বকের ডেড সেল অপসারণ করে আর সাথে সাথেই আপনার ত্বকের সানবার্ন মুছে দিবে।
০৩ দুধ, মধু ও লেবুর মাস্কঃ
যেভাবে করবেনঃ
১ টেবিল চামচ দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ লেবুর রস নিন। সব উপাদান একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে আপনার পরিষ্কার ত্বকে লাগিয়ে নেবেন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর আপনার মুখ ধুয়ে ফেলুন।
উপকারিতাঃ
-এটি আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবে ক্লিনজিং করে ত্বক পরিষ্কার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।
-এর আরও একটি উপকারিতা হল এটি আপনার ত্বকের সফটনেস ধরে রাখে।
পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষ ফর্সা হয়ে জন্মায় না, তবে তার মানে এই নয় যে তারা সুন্দর না। সুন্দর বলতে সুস্থ, সুন্দর ও উজ্জ্বল ত্বককেও বোঝায়। তাই কেবল মাত্র ফর্সা হওয়ার জন্য নয় বরং ত্বক সুন্দর রাখতে একটু ত্বকের প্রতি যত্নবান হন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন