পোশাক
বৈশাখি পোশাকে কাপড় হিসেবে বেছে নিন কটন, এন্ডিকটন, ভয়েল কিংবা লিলেনের মতো কাপড়। রঙের ক্ষেত্রে বৈশাখ মানেই লাল-সাদা। অন্যান্য রং যে পরা যাবে না, এমন নয়। তাই লাল-সাদার পাশাপাশি হলুদ, লেমন, পার্পেল, বাসন্তির মতো রংও বেছে নিতে পারেন। শাড়ি যদি একদমই সামলে না রাখতে পারেন তবে কামিজ কিংবা কুর্তিও পরতে পারেন।
মেকআপ
এ সময় গরম যেহেতু বেশি থাকে, তাই ভারী সাজ না দিয়ে হালকা সাজ দেয়া ভালো। চোখের শ্যাডো হালকা ব্রাউনিশ বা গ্রিনিশ থাকবে। আইব্রো টাচআপ অবশ্যই দেবেন। আমরা অনেক সময় এটি দিতে ভুলে যাই। চোখে কাজল, আইলাইনার ব্যবহার করতে পারেন। এরপর আইল্যাশ লাগাবেন। লিপস্টিকের ক্ষেত্রে লাল রং বেছে নিতে পারেন। আই মেকআপ হালকা নিতে পারেন।
চুলের সাজ
চুল না ছেড়ে হালকা বেঁধে দিতে পারেন। করতে পারেন সাধারণ বেণী বা ফ্রেঞ্চ বেণী। আবার সামনে একটু মেসি স্টাইল করে, পেছনটা খোঁপা করা যেতে পারে। সামনের দিকে ফ্রেন্স বেণী করে পেছনে খোঁপাও করা যেতে পারে। মাঝখানে একটি সিঁথি করে খোঁপা করতে পারেন। খোঁপা বা বেণীতে ফুল লাগাতে ভুলবেন না যেন।
গয়না
বৈশাখে শাড়ির সঙ্গে মাটির গয়না বেছে নেয়া ভালো। মাটির মালা হতে হবে লম্বা। আবার কাঠ, রুপা, মুক্তা বা তামার মালা পরতে পারেন। ভারী গয়না পরতে না চাইলে ফুলের মালা বেছে নিন। বাঙালি নারী গয়না না পরলেও দু’হাত ভর্তি চুড়ি সাজ পূর্ণ করে দেয়। শাড়ির পাড়ের সঙ্গে মিলিয়ে রেশমি চুড়ি পরতে পারেন। মাটির বা কাঠের চুড়িও কিন্তু বেশ মানিয়ে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন