অলিভ অয়েল
সেই
প্রাচীণকাল থেকেই কিন্তু রূপচর্চায় অলিভ অয়েলের ব্যবহার হত। প্রাচীণ
রোমানরা ত্বকচর্চায় অলিভ ওয়েল ব্যবহার করতো।রাতে ঘুমাবার আগে মুখের ত্বকে
ম্যাসাজ করতে পারেন অলিভ ওয়েল। এটা আপনার ত্বককে করবে কোমল ও উজ্জ্বল।
আরো ভাল ফল পেতে সালাদের সাথে মিশিয়ে নিন খানিকটা অলিভ তেল। ত্বক,
স্বাস্থ্য দুটোই থাকবে ভালো।
স্ট্রবেরী
আপনি কি
জানেন, স্ট্রবেরীতে আছে কমলা বা আঙ্গুরের চেয়ে বেশী পরিমাণে ভিটামিন সি,
যা ত্বকের বলিরেখা রোধের জন্যে দারুণ কার্যকর। এটি ত্বকে বাড়তি আর্দ্রতা
যুগিয়ে ত্বককে করে তোলে কোমল আর লাবণ্যময়।এছাড়া দই ও মধুর সাথে মিশিয়ে
লাগাতে পারেন ত্বকেও! পেয়ে যান সহজেই কোমল প্রাকৃতিক ত্বক।
গ্রীন টি
গ্রীন টি
এখন যথেষ্ট সহজলভ্য। এটি শুধু আপনার ওজন কমাতেই সাহায্য করে না বরং আপনার
ত্বকের জন্যেও ভীষণ উপকারী। এমনকি এটা স্কিন ক্যান্সারকেও রাখে ১০০ হাত
দূরে। গ্রীন টির ব্যবহৃত টি ব্যাগ ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন। তারপর চোখের
উপর লাগিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। এটা আপনার চোখের কালি ও ফোলাভাব দূর করবে খুব
সহজে!
বেদানা
আপনি কি
জানেন, বেদানার রস গ্রীন টির চেয়ে দ্রুত কাজ করে আপনার ত্বকের বলিরেখা
কমিয়ে দিতে। রোজ খানিকটা বেদানা আপনার খাদ্যতালিকায় রাখুন। খাবার
পাশাপাশি খানিকটা ওটমিলের সাথে বেদানার রস মিশিয়ে মুখে মেখে রাখুন ১০
মিনিট। ব্যস! নিমেষেই পেয়ে যান সুন্দর ত্বক।
মিষ্টি কুমড়া
আপনি কি
জানেন এই অতি পরিচিত সবজিটি আপনার ত্বক থেকে বয়সের ছাপ কমিয়ে আনতে
সাহায্য করতে পারে। কুমড়ায় আছে ভিটামিন এ ও সি এবং প্রচুর এন্টি
অক্সিডেন্ট সম্পন্ন এই খাবারটি। খাবার পাশাপাশি, কুমড়োর পেস্ট বানিয়ে
খানিকটা টকদই ও মধু মেশান ও মুখের ত্বকে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন ১০ মিনিট।
দেখবেন ত্বক হয়ে উঠেছে নরম ও কোমল।
এবার এই পুষ্টিকর খাবারগুলো খাবার পাশাপাশি ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন। সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, সহজেই!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন