১/ গরম পানি মাথায় দেবেন না ভুলেও। গরম পানি দিয়ে গোসল করলে চুল ভেজাবেন না।
২/ হেয়ার আয়রন, কারলিং আয়রন ইত্যাদি ব্যবহার করা বাদ দিন। চুলকে উত্তাপ দিয়ে স্টাইল করা হয় এমন সব কিছু এড়িয়ে চলুন।
৩/ ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা ভালো, কিন্ত তাই বলে না খেয়ে থাকবেন না। পর্যাপ্ত পুষ্টি না পেলেই কিন্তু চুল ঝরে যায়।
৪/ ভেজা চুল hair তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে রাখবেন না। ভেজা চুল hair বেঁধে রাখবেন না, ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না, আঙ্গুল দিয়েও নাড়াচাড়া করবেন না। ভেজা চুল না শুকিয়ে ঘুমিয়ে যাবেন না।
৫/ খুব টাইট করে চুল hair আটকাতে হয়, এমন কোন হেয়ার স্টাইল করবেন না।
৬/ চুলে হেয়ার স্প্রে বা জেল ব্যবহার করবেন না। চুলে রঙ করা বা অন্যান্য অত্যাচারও যতটা সম্ভব কম করুন।
৭/ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়া বাদ দিন।
৮/ প্রাকৃতিক উপায়ে মাথার খুশকি সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৯/ মাথায় যতটা সম্ভব রোদ কম লাগান।
১০/ চুলে ময়লা হতে দেবেন না। নিয়মিত পরিষ্কার করুন।
২/ হেয়ার আয়রন, কারলিং আয়রন ইত্যাদি ব্যবহার করা বাদ দিন। চুলকে উত্তাপ দিয়ে স্টাইল করা হয় এমন সব কিছু এড়িয়ে চলুন।
৩/ ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকা ভালো, কিন্ত তাই বলে না খেয়ে থাকবেন না। পর্যাপ্ত পুষ্টি না পেলেই কিন্তু চুল ঝরে যায়।
৪/ ভেজা চুল hair তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে রাখবেন না। ভেজা চুল hair বেঁধে রাখবেন না, ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না, আঙ্গুল দিয়েও নাড়াচাড়া করবেন না। ভেজা চুল না শুকিয়ে ঘুমিয়ে যাবেন না।
৫/ খুব টাইট করে চুল hair আটকাতে হয়, এমন কোন হেয়ার স্টাইল করবেন না।
৬/ চুলে হেয়ার স্প্রে বা জেল ব্যবহার করবেন না। চুলে রঙ করা বা অন্যান্য অত্যাচারও যতটা সম্ভব কম করুন।
৭/ জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়া বাদ দিন।
৮/ প্রাকৃতিক উপায়ে মাথার খুশকি সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৯/ মাথায় যতটা সম্ভব রোদ কম লাগান।
১০/ চুলে ময়লা হতে দেবেন না। নিয়মিত পরিষ্কার করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন