একেক ধরণের ত্বকের জন্য একেক রকমের মেকআপ ব্যবহার করতে হয়। এ কারণে
যাদের ত্বক শ্যামলা তাদের জন্যও মেকআপের ধরণটা হবে একটু অন্যরকম। মেকআপের
ভুলেই অনেক সময়ে ত্বকে ফুটে থাকে মেকআপ, দেখতে অনেক মেকী মনে হয়। আপনার
ত্বক যদি শ্যামলা হয়ে থাকে তবে এই টিপসগুলো আপনার জেনে রাখা জরুরী।
১) প্রাকৃতিক আলোয় মেকআপ করুন ও কিনুন
অল্প আলোতে মেকআপ করবেন না, আবার খুব উজ্জ্বল আলোতেও না। প্রাকৃতিক আলোয় আপনার ত্বকের আনাচ-কানাচ ভালোভাবে বোঝা যাবে এবং সঠিকভাবে মেকআপ করতে পারবেন। মেকআপ কেনার সময়েও একই কথা প্রযোজ্য। এর জন্য একটি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। হাতের উল্টোপিঠে মেকআপ একটু লাগিয়ে নিতে পারেন, এরপর দোকানের বাইরে গিয়ে দিনের আলোয় দেখে নিতে পারেন তা আপনার ত্বকের জন্য মানানসই কী না।
২) ফাউন্ডেশনের জন্য একটি শেড নয়
আপনার ত্বক সর্বত্র একই রকম নয়, আর তাই মাত্র একটি শেডের ফাউন্ডেশন ব্যবহার করে খুব একটা লাভ হবে না। প্রথমে আপনার ত্বকের সাথে সবচাইতে বেশি যে শেড মানিয়ে যায় তা বেস হিসেবে ব্যবহার করুন। এরপর একটু হালকা একটি শেড হাইলাইট হিসেবে ব্যবহার করুন। এতে ত্বকে আসবে একটি ঝলমলে আভা।
৩) ত্বকে আনুন কোমল উষ্ণতা
ত্বককে কোমল এবং দীপ্তিময় দেখাতে ত্বকের মাঝামাঝি জায়গাগুলোতে ব্যবহার করুন অ্যাম্বার অথবা ক্যারামেল শেডের ফাউন্ডেশন। যেমন কপালের মাঝামাঝি, নাকের ওপরে, গাল এবং চিবুকে। এরপর একটি ব্লাশ ব্যবহার করে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
৪) কমলা রংটিকে প্রাধান্য দিন
ফ্যাশনে এখন কমলা রঙ ব্যবহার হচ্ছে বেশ। আর তামাটে ত্বকের সাথে এটি খুব মানিয়ে যায়। কমলা ধরণের কন্সিলার, ব্লাশ, লিপস্টিক এগুলো আপনার উপকারে আসবে। চোখের নিচের কালি এবং ত্বকের দাগ-ছোপ ঢাকতে কমল রংটি ব্যবহার করতে পারেন।
৫) ঠোঁট আকুন
আপনার ঠোঁট যদি ছড়ানো হয় তবে নিজের ত্বকের কাছাকাছি রঙের একটি লাইনার দিয়ে আগে ঠোঁট একে নিন। আপনার ঠোঁট যদি কালচে হয় তবে কমলা লিপস্টিক বেশ লাগবে।
৬) গাড় কালো করে ভ্রু আঁকবেন না
কুচকুচে কালো ভ্রু তামাটে ত্বকের সাথে ভালো লাগবে না। নাকের কাছে থেকে বাদামি রঙ ব্যবহার করা শুরু করুন এবং কোনার দিকে গিয়ে আরও গাড় বাদামি ব্যবহার করতে পারেন। ভ্রুর একদম প্রান্তে গিয়ে ব্যবহার করতে পারেন কালো। এতে ভ্রু এর শেপ খুব সুন্দর মনে হবে।
৭) খুব বেশি হালকাও নয়
ভ্রুতে কালো রঙ ব্যবহার করবেন না ঠিকই, কিন্তু একেবারে হালকা রঙও ব্যবহার করবেন না। ত্বকের ওপর একেবারেই বেমানান লাগবে। আর এতে আপনার বয়সটাও বেশি মনে হবে।
৮) হাইলাইট করার সময়ে ব্যবহার করুন শিমার
ত্বকে হাইলাইট যদি করতেই হয় তবে
ব্যবহার করুন শিমার। তবে তা যেন ত্বকের ওপরে বেশি ফুটে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
৯) ত্বকের যত্ন নিন
ত্বক এক্সফলিয়েট করুন নিয়মিত। ত্বকের যত্নের জন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখবেন। আপনি ভাবতে পারেন আপনার ত্বক তো এমনিই তামাটে, আর কি হবে সানস্ক্রিন দিয়ে? কিন্তু ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
১০) হালকা রঙের ত্বকের মতো মেকআপ করবেন না
হালকা রঙের ত্বকের মানুষ যেভাবে মেকআপ করে, তাকে অনুকরণ করবেন না। অযথাই মেকআপ করে নিজের ত্বকের রঙ হালকা করার চেষ্টা করবেন না। ফর্সা ত্বক যেমন সুন্দর, তামাটে ত্বকও ঠিক তেমনই সুন্দর। এ জন্য নিজের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলুন, একে ঢেকে রাখবেন না। আপনার ত্বকের সাথে কী রকমের মেকআপ মানিয়ে যায় তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন। বিভিন্ন রঙের লিপস্টিক ব্যবহারে কেমন লাগে, সেগুলো দেখতে পারেন। সর্বোপরি, নিজের তামাটে ত্বককে ভালোবাসুন, ফুটিয়ে তুলুন এর স্বাভাবিক সৌন্দর্য।
১) প্রাকৃতিক আলোয় মেকআপ করুন ও কিনুন
অল্প আলোতে মেকআপ করবেন না, আবার খুব উজ্জ্বল আলোতেও না। প্রাকৃতিক আলোয় আপনার ত্বকের আনাচ-কানাচ ভালোভাবে বোঝা যাবে এবং সঠিকভাবে মেকআপ করতে পারবেন। মেকআপ কেনার সময়েও একই কথা প্রযোজ্য। এর জন্য একটি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। হাতের উল্টোপিঠে মেকআপ একটু লাগিয়ে নিতে পারেন, এরপর দোকানের বাইরে গিয়ে দিনের আলোয় দেখে নিতে পারেন তা আপনার ত্বকের জন্য মানানসই কী না।
২) ফাউন্ডেশনের জন্য একটি শেড নয়
আপনার ত্বক সর্বত্র একই রকম নয়, আর তাই মাত্র একটি শেডের ফাউন্ডেশন ব্যবহার করে খুব একটা লাভ হবে না। প্রথমে আপনার ত্বকের সাথে সবচাইতে বেশি যে শেড মানিয়ে যায় তা বেস হিসেবে ব্যবহার করুন। এরপর একটু হালকা একটি শেড হাইলাইট হিসেবে ব্যবহার করুন। এতে ত্বকে আসবে একটি ঝলমলে আভা।
৩) ত্বকে আনুন কোমল উষ্ণতা
ত্বককে কোমল এবং দীপ্তিময় দেখাতে ত্বকের মাঝামাঝি জায়গাগুলোতে ব্যবহার করুন অ্যাম্বার অথবা ক্যারামেল শেডের ফাউন্ডেশন। যেমন কপালের মাঝামাঝি, নাকের ওপরে, গাল এবং চিবুকে। এরপর একটি ব্লাশ ব্যবহার করে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
৪) কমলা রংটিকে প্রাধান্য দিন
ফ্যাশনে এখন কমলা রঙ ব্যবহার হচ্ছে বেশ। আর তামাটে ত্বকের সাথে এটি খুব মানিয়ে যায়। কমলা ধরণের কন্সিলার, ব্লাশ, লিপস্টিক এগুলো আপনার উপকারে আসবে। চোখের নিচের কালি এবং ত্বকের দাগ-ছোপ ঢাকতে কমল রংটি ব্যবহার করতে পারেন।
৫) ঠোঁট আকুন
আপনার ঠোঁট যদি ছড়ানো হয় তবে নিজের ত্বকের কাছাকাছি রঙের একটি লাইনার দিয়ে আগে ঠোঁট একে নিন। আপনার ঠোঁট যদি কালচে হয় তবে কমলা লিপস্টিক বেশ লাগবে।
কুচকুচে কালো ভ্রু তামাটে ত্বকের সাথে ভালো লাগবে না। নাকের কাছে থেকে বাদামি রঙ ব্যবহার করা শুরু করুন এবং কোনার দিকে গিয়ে আরও গাড় বাদামি ব্যবহার করতে পারেন। ভ্রুর একদম প্রান্তে গিয়ে ব্যবহার করতে পারেন কালো। এতে ভ্রু এর শেপ খুব সুন্দর মনে হবে।
৭) খুব বেশি হালকাও নয়
ভ্রুতে কালো রঙ ব্যবহার করবেন না ঠিকই, কিন্তু একেবারে হালকা রঙও ব্যবহার করবেন না। ত্বকের ওপর একেবারেই বেমানান লাগবে। আর এতে আপনার বয়সটাও বেশি মনে হবে।
৮) হাইলাইট করার সময়ে ব্যবহার করুন শিমার
ত্বকে হাইলাইট যদি করতেই হয় তবে
ব্যবহার করুন শিমার। তবে তা যেন ত্বকের ওপরে বেশি ফুটে না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।
৯) ত্বকের যত্ন নিন
ত্বক এক্সফলিয়েট করুন নিয়মিত। ত্বকের যত্নের জন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন মাখবেন। আপনি ভাবতে পারেন আপনার ত্বক তো এমনিই তামাটে, আর কি হবে সানস্ক্রিন দিয়ে? কিন্তু ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
১০) হালকা রঙের ত্বকের মতো মেকআপ করবেন না
হালকা রঙের ত্বকের মানুষ যেভাবে মেকআপ করে, তাকে অনুকরণ করবেন না। অযথাই মেকআপ করে নিজের ত্বকের রঙ হালকা করার চেষ্টা করবেন না। ফর্সা ত্বক যেমন সুন্দর, তামাটে ত্বকও ঠিক তেমনই সুন্দর। এ জন্য নিজের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলুন, একে ঢেকে রাখবেন না। আপনার ত্বকের সাথে কী রকমের মেকআপ মানিয়ে যায় তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন। বিভিন্ন রঙের লিপস্টিক ব্যবহারে কেমন লাগে, সেগুলো দেখতে পারেন। সর্বোপরি, নিজের তামাটে ত্বককে ভালোবাসুন, ফুটিয়ে তুলুন এর স্বাভাবিক সৌন্দর্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন