কোন খাবার খাবেন:
চকলেট:
যখন আপনাকে চকলেট খেতে বলা হয় তখন এটা ভাববেন না যে অনেক বড় একটা চকলেট খেতে হবে। এতে আরো উল্টো আপনার ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। তবে অবশ্যই ডার্ক চকলেট খেতে হবে। এটি আপনার শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করবে। যা ত্বককে উজ্জ্বল রাখে। তাই নিয়মিত এক টুকরা ডার্ক চকলেট খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ মাছ:
সব ফ্যাট শরীরের জন্য খারাপ না। বিশেষ করে মাছের ফ্যাট। যেসব মাছে ফ্যাটি এসিড(ওমেগা-৩) আছে নিয়মিত এ ধরনের মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডে প্রাকৃতিক তেল রয়েছে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার:
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারগুলো সুস্থ ত্বকের জন্য খুবই জরুরি। নিয়মিত নাশপাতি, বাদাম ও মটরশুটি খান। এতে আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
সবুজ শাকসবজি:
ভাতের সঙ্গে সবজি না, সবজির সঙ্গে ভাত খান। মানে হলো, সামান্য পরিমাণে ভাত খেয়ে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। রান্না করা সবজির পাশাপাশি সালাদ হিসেবে কাঁচা সবজিও খেতে পারেন। যা আপনার ত্বককে টানটান করবে।
অ্যাভোকাডো:
অ্যাভোকাডোতে ভিটামিন ই ও ফলিক এসিড রয়েছে। যা ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে। আর ভিটামিন ই ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকেও রক্ষা করে।
কোন খাবার খাবেন না:
অ্যালকোহল:
অ্যালকোহল ত্বককে শুষ্ক করে ফেলে। এর ফলে ত্বক হয়ে পরে মলিন ও প্রাণহীন। তাই অ্যালকোহল জাতীয় সব ধরনের নেশাদ্রব্য থেকে দূরে থাকুন।
কফি:
কফি পানিশূন্যতার প্রধান কারণ। এটি অ্যালকোহলের মতোই ক্ষতিকর। তাই যাদের প্রচুর পরিমাণে কফি খাওয়ার অভ্যাস আছে তারা কফি খাওয়া কমিয়ে দিন। না হলে একটা সময় আনার ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে যাবে।
গ্রিল করা মাংস:
গ্রিল করা মাংস খেতে যতটা সুস্বাদু ত্বকের জন্য ততটাই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত আগুনের তাপে মাংস গ্রিল করার কারণে মাংসের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। আর এই মাংস খেলে আপনার ত্বক কুচকে যাবে এবং চেহাড়ায় বয়সের ছাপ পড়বে।
সোডিয়াম:
লবণ খাবারকে সুস্বাদু করে তোলে। কিন্তু আপনি যতটা পারেন লবণ এড়িয়ে চলুন। কারণ লবণে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম রয়েছে যা ত্বককে রুক্ষ করে ফেলে। তাই আজ থেকে কাঁচা লবণ খাওয়া বন্ধ করুন।
তেলে ভাজা খাবার:
ত্বকের ব্রণের প্রধান কারণ তেলে ভাজা খাবার। এমনকি তেলে ভাজা খাবার খাওয়ার কারণে চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ দেখা দেয়। তাই উজ্জ্বল ও সুন্দর ত্বক পেতে চাইলে স্পাইসি তেলে ভাজা খাবার থেকে দূরে থাকুন।
চকলেট:
যখন আপনাকে চকলেট খেতে বলা হয় তখন এটা ভাববেন না যে অনেক বড় একটা চকলেট খেতে হবে। এতে আরো উল্টো আপনার ত্বক রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। তবে অবশ্যই ডার্ক চকলেট খেতে হবে। এটি আপনার শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করবে। যা ত্বককে উজ্জ্বল রাখে। তাই নিয়মিত এক টুকরা ডার্ক চকলেট খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ মাছ:
সব ফ্যাট শরীরের জন্য খারাপ না। বিশেষ করে মাছের ফ্যাট। যেসব মাছে ফ্যাটি এসিড(ওমেগা-৩) আছে নিয়মিত এ ধরনের মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডে প্রাকৃতিক তেল রয়েছে, যা ত্বককে উজ্জ্বল করে।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার:
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারগুলো সুস্থ ত্বকের জন্য খুবই জরুরি। নিয়মিত নাশপাতি, বাদাম ও মটরশুটি খান। এতে আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
সবুজ শাকসবজি:
ভাতের সঙ্গে সবজি না, সবজির সঙ্গে ভাত খান। মানে হলো, সামান্য পরিমাণে ভাত খেয়ে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। রান্না করা সবজির পাশাপাশি সালাদ হিসেবে কাঁচা সবজিও খেতে পারেন। যা আপনার ত্বককে টানটান করবে।
অ্যাভোকাডো:
অ্যাভোকাডোতে ভিটামিন ই ও ফলিক এসিড রয়েছে। যা ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে। আর ভিটামিন ই ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকেও রক্ষা করে।
অ্যালকোহল:
অ্যালকোহল ত্বককে শুষ্ক করে ফেলে। এর ফলে ত্বক হয়ে পরে মলিন ও প্রাণহীন। তাই অ্যালকোহল জাতীয় সব ধরনের নেশাদ্রব্য থেকে দূরে থাকুন।
কফি:
কফি পানিশূন্যতার প্রধান কারণ। এটি অ্যালকোহলের মতোই ক্ষতিকর। তাই যাদের প্রচুর পরিমাণে কফি খাওয়ার অভ্যাস আছে তারা কফি খাওয়া কমিয়ে দিন। না হলে একটা সময় আনার ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে যাবে।
গ্রিল করা মাংস:
গ্রিল করা মাংস খেতে যতটা সুস্বাদু ত্বকের জন্য ততটাই ক্ষতিকর। অতিরিক্ত আগুনের তাপে মাংস গ্রিল করার কারণে মাংসের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। আর এই মাংস খেলে আপনার ত্বক কুচকে যাবে এবং চেহাড়ায় বয়সের ছাপ পড়বে।
সোডিয়াম:
লবণ খাবারকে সুস্বাদু করে তোলে। কিন্তু আপনি যতটা পারেন লবণ এড়িয়ে চলুন। কারণ লবণে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম রয়েছে যা ত্বককে রুক্ষ করে ফেলে। তাই আজ থেকে কাঁচা লবণ খাওয়া বন্ধ করুন।
তেলে ভাজা খাবার:
ত্বকের ব্রণের প্রধান কারণ তেলে ভাজা খাবার। এমনকি তেলে ভাজা খাবার খাওয়ার কারণে চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ দেখা দেয়। তাই উজ্জ্বল ও সুন্দর ত্বক পেতে চাইলে স্পাইসি তেলে ভাজা খাবার থেকে দূরে থাকুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন