১। আপনার চুলের স্বাস্থ্যের সাথে যায় এমন একটি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু
নির্বাচন করুন। তারপর নির্দিষ্ট পরিমাণ শ্যাম্পু পানির সাথে মিশিয়ে নিন এবং
চুলে ব্যবহার করুন। এতে ফেনার পরিমাণ বেশি হবে এবং এই ফেনাযুক্ত শ্যাম্পু
আপনার চুলের প্রতিটি কোনায় পৌঁছুতে পারবে।
২। ফেনাযুক্ত চুলে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। মাথার তালুতে আঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। এতে করে তালুতে থাকা সমস্ত ময়লা পরিষ্কার হয়ে উঠে আসবে।এবারে মোটা দাতেঁর চিরুনি দিয়ে হালকাভাবে আঁচড়ান। এতে করে চুলের সাথে আটকে থাকা ময়লা পরিষ্কার হবে।
৩। চুল পরিষ্কারের জন্য সবসময় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। কেননা গরম পানি চুলের গোড়া নরম করে এবং চুল পড়ার সমস্যা তৈরি করে। তাই ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে আবার শ্যাম্পু করুন।
৪। চুল উজ্জ্বল, নরম আর প্রাণবন্ত দেখাতে শ্যাম্পুর পরপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এর জন্য ব্র্যান্ডের কোনো কন্ডিশনার হালকাভাবে সারা চুলে ব্যবহার করে কিছুক্ষণ রাখুন এবং এরপরে ধুয়ে ফেলুন।
৫। শুধু চুল সঠিক নিয়মে ধুলেই হয় না, চুলের পানি মোছাটাও হওয়া উচিত সঠিক পদ্ধতিতে। এর জন্য নরম তোয়ালে ব্যবহার করুন। প্রথমে চুলের পানি ঝরিয়ে তারপরে হালকা ভাবে মুছে নিন। চুল শুকিয়ে নিন। তবে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার না করাই ভালো।
২। ফেনাযুক্ত চুলে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। মাথার তালুতে আঙ্গুলের অগ্রভাগ দিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। এতে করে তালুতে থাকা সমস্ত ময়লা পরিষ্কার হয়ে উঠে আসবে।এবারে মোটা দাতেঁর চিরুনি দিয়ে হালকাভাবে আঁচড়ান। এতে করে চুলের সাথে আটকে থাকা ময়লা পরিষ্কার হবে।
৩। চুল পরিষ্কারের জন্য সবসময় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করুন। কেননা গরম পানি চুলের গোড়া নরম করে এবং চুল পড়ার সমস্যা তৈরি করে। তাই ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে আবার শ্যাম্পু করুন।
৪। চুল উজ্জ্বল, নরম আর প্রাণবন্ত দেখাতে শ্যাম্পুর পরপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এর জন্য ব্র্যান্ডের কোনো কন্ডিশনার হালকাভাবে সারা চুলে ব্যবহার করে কিছুক্ষণ রাখুন এবং এরপরে ধুয়ে ফেলুন।
৫। শুধু চুল সঠিক নিয়মে ধুলেই হয় না, চুলের পানি মোছাটাও হওয়া উচিত সঠিক পদ্ধতিতে। এর জন্য নরম তোয়ালে ব্যবহার করুন। প্রথমে চুলের পানি ঝরিয়ে তারপরে হালকা ভাবে মুছে নিন। চুল শুকিয়ে নিন। তবে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার না করাই ভালো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন