শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৯

মুখের উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি করুন সহজ ৪ টি প্রাকৃতিক উপায়ে


প্রতিটা মানুষ জন্মগ্রহণের সময় সুন্দর ত্বক নিয়েই পৃথিবীতে আসে। ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখার দায়িত্ব শিশুর অভিভাবকের এবং ব্যক্তির নিজের। বিভিন্নভাবে আপনি আপনার ত্বকের ক্ষতি করছেন। কিন্তু ভয় পাবেন না, কারণ ঘরোয়া ও প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করেই উজ্জ্বল ও দীপ্তিময় ত্বক পাওয়া সম্ভব।। চলুন তাহলে সেই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো সম্পর্কে জেনে নিই।

১। কলার খোসা –
কলা খাওয়ার পরে খোসাটা ফেলে দেয়াই আমাদের সবার অভ্যাস কারণ ত্বকের উপর কলার খোসার জাদুকরি প্রভাবের কথা অনেকেই জানেন না। এখন থেকে কলার খোসা ফেলে না দিয়ে এর ভেতরের সাদা অংশটুকু মুখে ও ঘাড়ে ভালো করে ঘসে ঘসে লাগান। ২০ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে। ভালো ফল পাওয়ার জন্য সপ্তাহে কয়েকবার এটি ব্যবহার করুন।

২। মধু ও লেবু –
মধু ও লেবুর সমন্বয়ে তৈরি ফেস প্যাক ত্বক ফর্সা করতে পারে। সমপরিমাণ মধু ও লেবুর রস নিয়ে ভালোভাবে মেশান। এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়ে থাকে তাহলে মধু ও শশার রস ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও মধুর সাথে সমপরিমাণ দুধ মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারে। যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয় তাহলে লো ফ্যাট দুধ ব্যবহার করুন। এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পরে বৃত্তাকারে ম্যাসাজ করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৩। টমেটো –
প্রতিমাসে একবার স্পেনের লা টোমাটিনা ফেস্টিভ্যালে অংশগ্রহণ করতে পারলে ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্বক পাওয়া সহজ হত। টমেটোতে ত্বকের বর্ণ হালকা করার উপাদান আছে। এটি ত্বকের তেল শোষণ করে এবং ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্রের নিরাময় করে। আপনার ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ টমেটো থেঁতলে নিয়ে মুখে ও শরীরের অন্যান্য স্থানে লাগান। শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। টমাটো আপনার ত্বকে গোলাপি আভা এনে দেবে।


৪। চন্দন –
প্রাচীন কাল থেকেই ত্বক ফর্সা করতে ব্যবহার হয়ে আসছে চন্দনের গুঁড়া যাকে কেউ হারাতে পারেনি। চন্দন ও হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এর সাথে কাঠ বাদামের তেল মিশাতে পারেন। তারপর মিশ্রণটি আপনার মুখে লাগান। কিছুক্ষণ পরে বৃত্তাকারে ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটির ব্যবহারে আপনার ত্বকের বর্ণ হালকা হবে এবং আপনার মুখের দ্যুতি ছড়াবে।

সব কিছুর শেষ কথা হচ্ছে ক্লিঞ্জিং, টোনিং ও ময়শ্চারাইজিং এই ৩ টির সমন্বয় ছাড়া ত্বক ভালো রাখা সম্ভব নয়। CTM রুটিন ঠিকভাবে অনুসরণ করলেই আপনি আপনার ত্বককে খুব বেশি তামাটে হয়ে যাওয়া রোধ করতে পারবেন। ত্বকের উজ্জ্বলতা অটুট রাখার জন্য ঘরের বাহিরে যাওয়ার পূর্বে ভালমানের সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলবেন না যেনো।

মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯

পায়ের কালো দাগ দূর করার উপায়


১। লেবু এবং চিনির স্কার্ব

পায়ের কালো দাগ দূর করে স্কার্ব অনেক বেশি উপকারী। কুসুম গরম পানিতে পা দুটো ভিজিয়ে রাখুন। তারপর লেবুর টুকরোর মধ্যে চিনি দিয়ে দিন। এবার এটি দিয়ে পায়ে ৫ মিনিট স্কার্বিং করুন। পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তারপর হালকা কোন ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন পায়ে।

২। লেবু

লেবু হল প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান। রোদে পড়া দাগ, পায়ের কালো দাগ লেবুর রস দূর করে থাকে খুব সহজে। পায়ের কালো স্থানে লেবুর রস দিয়ে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া এক চা চামচ মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে পায়ের কালো দাগে ১০-১৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এটি প্রতিদিন রাতে করুন। আর দেখুন কিছুদিনের মধ্যে পায়ের কালো দাগ দূর হয়ে গেছে।

৩। দুধ

দুধের ল্যাটিক অ্যাসিড ত্বকের কালো দাগ দূর করতে বেশ কার্যকর। এটি শুধু ত্বকের কালো দাগ দূর করাই নয়, ত্বক নরম কোমল করে থাকে। দুধের সাথে গোলাপ ফুলের পাপড়ি মিশিয়ে নিতে পারেন।

৪। বেসন

বেসন, টমেটোর রস, লেবুর রস এবং শসার রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এই প্যাকটি পায়ের কালো দাগে লাগিয়ে নিন। কিছুক্ষণ পর শুকিয়ে গেলে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে এক  দুই বার করুন।

৫। অলিভ অয়েল এবং চিনি

পায়ের কালো দাগ এবং মৃত কোষ দূর করতে অলিভ অয়েল এবং চিনির মিশ্রণ বেশ কার্যকর। অলিভ অয়েল এবং চিনি মিশিয়ে নিন। এবার এটি স্কার্বিং করুন। সপ্তাহে কয়েকবার করুন।
প্যাকগুলো নিয়মিত ব্যবহার করুন। প্যাক ব্যবহার করার পর হালকা লোশন লাগাতে ভুলে যাবেন না যেন।

রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৯

ওজন কমাতে শসার ডায়েট



শসার পুষ্টি উপাদান :
শসা ভিটামিন এবং মিনারেল পরিপূর্ণ একটি সবজি যার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। শসা ভিটামিন-কে, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ফলিক এসিড, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের উত্তম উৎস।
এ ছাড়া রিবোফ্লাবিন, প্যান্টোথেনিক এসিড, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সালফার, সিলিকা এবং ভিটামিন বি-৬ আছে বেশি পরিমাণে। ১০০ গ্রাম শসায় খাদ্যআঁশ আছে প্রায় ০.৬ গ্রাম, শর্করা ৩.৬১ গ্রাম এবং চিনি ১.৬৮ গ্রাম। এতে আরো রয়েছে ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, কিউকারবিটাকিন্স, লিগনান্স এবং ফ্লাভনয়েডস।

শসার ডায়েট :
শসার সালাদ তৈরি করে আপনি ডায়েটটি শুরু করতে পারেন। এই ডায়েটটি করার জন্য আপনি যখনই ক্ষুধা অনুভব করবেন তখনই এই পুষ্টিকর সবজিটি খেয়ে ফেলবেন। ১০-১৪ দিনের এই ডায়েটে আপনার অতিরিক্ত মেদপূর্ণ শরীরটি হয়ে উঠবে আকর্ষণীয়। তবে শুধু শসা খেয়ে তো আর ১৪ দিন থাকা সম্ভব না। এ কারণে শরীরের অন্যান্য পুষ্টি পূরণে শসার ডায়েটটির সাথে যে উপাদানগুলো খাবেন প্রতিদিন।
- ২ টি ডিমের সাদা অংশ বা ১৫০ গ্রাম বড় মাছ বা ১৫০ গ্রাম মুরগির মাংস
– ২টি বড় সিদ্ধ আলু বা ৩ টুকরো পাউরুটি
– পুষ্টিকর যেকোনো ফল ৫০০ গ্রাম
– পানীয়র মধ্যে পানি, চা বা চিনি ছাড়া কফি খেতে পারেন। তবে যেকোনো ধরনের সফট ড্রিংক বা অ্যালকোহল বা ক্যানডি একেবারে নিষিদ্ধ।
এভাবে আপনি ১৪ দিনের একটি ডায়েট করলে ১৫ পাউনডের মত ওজন নিমেষেই কমিয়ে অানতে পারবেন। তবে যে কাজটি অবশ্যই করবেন তা হল আপনার যখনই ক্ষুধা লাগবে তখনই অন্য কোনো খাবার না পুষ্টিগুণে ভরা এই শসা খেয়ে ফেলবেন। মোটেও খালি পেতে থাকবেন না। খালি পেটে থাকলে ওজন কমবে না। আর এই ডায়েট দুইমাসে একবারের বেশী করা যাবে না মোটেও।

বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০১৯

ব্রণহীন উজ্জ্বল ত্বক পাবেন যেভাবে

যেভাবে তৈরি ও ব্যবহার করবেন বেসনের ফেসপ্যাক
  • একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ বেসন নিন।
  • আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়া মেশান।
  • ২ টেবিল চামচ টক দই দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন মিশ্রণটি।
  • মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট।
  • হাত সামান্য ভিজিয়ে ধীরে ধীরে ঘষে উঠিয়ে ফেলুন ফেসপ্যাক।
  • ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
  • সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন বেসনের এই ফেসপ্যাকটি।
ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করা জরুরি কেন?
  • বেসন প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা নিয়ে আসে ত্বকে।
  • ত্বকের অতিরিক্ত তেলতেলে ভাব দূর করতে বেসনের জুড়ি নেই।
  • ফেসপ্যাকটি নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক হয় নরম ও কোমল।
  • হলুদে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান যা ব্রণের জন্য দায়ী জীবাণু দূর করে ত্বক ব্রণমুক্ত রাখে।
  • দইয়ে থাকা ল্যাক্টিক অ্যাসিড ত্বকের পিএইচ ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করে।

মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল, ২০১৯

চোখের পাশের বলিরেখা দূর করার কৌশল

মধুর একটি জাদুকরী প্যাক

১ টেবিল চামচ মধু হালকা গরম করে নিন। এই গরম মধুর সাথে একটা ডিমের কুসুম ভালো করে মেশান। সাথে যোগ করুন মিহি করে গুঁড়ো করা ওটস ১ টেবিল চামচ। মিশ্রণ বেশী ঘন হয়ে গেলে কাঁচা দুধ যোগ করুন। এবার এই মিশ্রণ চোখের আশেপাশে মেখে রাখুন ঠিক ১০ মিনিট। একটুও বেশী রাখবেন না।
১০ মিনিট পর প্রথমে উষ্ণ পানি ও পড়ে সাধারণ পানি দিয়ে মুখে ধুয়ে ফেলুন। মাত্র এক মাস অবলম্বন করে দেখুন এই পদ্ধতিগুলো সপ্তাহে ৩ বার করে। আর দেখুন কেমন ম্যাজিকের মত তারুণ্যে ভরে উঠেছে আপনার চেহারা

রুটি ও মাখনের প্যাক

পাউরুটি হাত দিয়ে গুঁড়ো গুঁড়ো করে নিন। এবার মাখন চুলায় বা ওভেনে দিয়ে গলিয়ে নিন। এই মাখন দিয়ে রুটির গুঁড়োর একটা মোলায়েম পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্ট চোখের পাশে মাখিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। শুকিয়ে গেলে আলতো করে তুলে ফেলুন। পানি দিয়ে ধোবেন না। কমপক্ষে ৫/৬ ঘণ্টা পর মুখে পানি লাগান। মাখনের বদলে হালকা গরম নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৯

দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পরা বন্ধ করার উপায়

১) লবঙ্গ

ঘরে থাকা সবচাইতে সহজলভ্য এবং মাড়ির রক্ত পরার উপশমে কার্যকরী উপাদানটি হচ্ছে লবঙ্গ। লবঙ্গের অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান মাড়ির রক্ত পড়া দ্রুত বন্ধ করে এবং দাঁতের জন্য ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া দূর করে। মাড়ির রক্ত পড়া রোধে দুটো লবঙ্গ মুখে নিয়ে চিবিয়ে চুষতে থাকুন। দেখবেন মাড়ির রক্ত পড়ার সমস্যা দূর হবে।

২) অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরার নানা ঔষধি গুণাগুণ রয়েছে তা আমরা অনেকেই জানি। এরই মধ্যে মাড়ির সুরক্ষার গুনটিও পড়ে। অ্যালোভেরা পাতা নিয়ে এর ভেতরকার অ্যালোভেরা জেল বের করে মাড়িতে ঘষে নিন। এরপর অ্যালোভেরার জেলটি খানিকক্ষণ মুখে রেখে দিন। তারপর মুখ কুলি করে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন মাড়ি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

৩) ফল এবং কাঁচা সবজি খাওয়া

আপেল, পেয়ারা, গাজর, পেঁপে ইত্যাদি ধরণের ফল দারে মাড়ির জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। এই ধরনের ফলমূল এবং কাঁচা সবজি খাওয়ার সময় দাঁতের মাড়ির ভেতর রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এতে মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার মতো সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
লবণ পানির কুলকুচা
মাড়ি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে এবং মাড়ির সুরক্ষায় সব চাইতে সহজ একটি ঘরোয়া কাজ হচ্ছে লবণ ও কুসুম গরম পানির কুলকুচা করা। ১ মগ কুসুম গরম পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে মিশিয়ে নিয়ে দিনে ৩ বার কুলকুচা করুন। মাড়ির রক্ত পড়া সমস্যা থেকে রেহাই

৪) পাবেননিয়মিত ব্রাশ এবং ফ্লস করা

অনিয়মিত ব্রাশ করার কারণে অনেক সময় দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত পড়া শুরু হয়। তাই নিয়মিত ব্রাশ করার অভ্যাস করা উচিৎ। ব্রাশের পাশাপাশি ফ্লস করা অত্যন্ত জরুরী। কারণ ফ্লসের মাধ্যমে মাড়িতে লেগে থাকা খাদ্যকনা দূর হয় যা ব্রাশ করার পরও রয়ে যায়। তাই মাড়ি থেকে রক্ত পরার হাত থেকে বাঁচতে চাইলে ব্রাশের পাশাপাশি ফ্লস করুন।

বুধবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৯

গরমে তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন

– শসার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।
– এছাড়া স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এর সঙ্গে চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিলেই হবে। যাদের মধুতে অ্যালার্জি নেই, তারা সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন এই মিশ্রণে। সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার হবে। ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে। খেয়াল রাখতে হবে, ব্রণ থাকলে স্ক্রাব করা যাবে না।
– গোলাপ জল, লেবুর রস সমান পরিমাণে নিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে আধ ঘণ্টা মুখে লাগিয়ে রাখুন। আলতো ভাবে তুলো দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন ধীরে ধীরে। এতে ব্রণ এবং ফুসকুড়ির দাগ উধাও হয়ে যাবে।
– এক চা চামচ বেসন, অল্প হলুদ গুঁড়ো, টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে লাগাতে হবে এবং আধঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে হবে।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/99516#sthash.993StwAZ.dpuf