বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২

কনেরা রেডি তো!


kone

আসছে বিয়ের মৌসুম। বিয়ে প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে একটা বিশেষ দিন।এই দিনটা নিয়ে তো জল্পনা কল্পনার শেষ থাকে না সবারই। আর যারা আসছে শীতে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন, তাদের তো এখন থেকেই জাকিয়ে প্রস্তুতি নিয়ে ফেলতে হবে। তো আর দেরী কিসে?? আজ থেকেই শুরু হয়ে যাক। আর তাই আজ জানাবো, ব্রাইডদের জন্যে স্কিন কেয়ার রুটিন এবং কিছু টিপস।

কনেদের জন্যে কিন্তু বেসিক স্কিন কেয়ার রুটিন যেমন – ক্লিঞ্জিং, টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজিং এর রুলসগুলো মেনে চলতেই হবে। এছাড়াও করতে হবে এক্সট্রা কিছু কেয়ার। বাসায় বসে চটজলদি এগুলো সেরে ফেলতে পারেন।

ক্লিঞ্জিং

নিজের স্কিনের সাথে ভালো যায় এমন ফেইসওয়াস দিয়ে মুখ তো পরিষ্কার করবেনই। মাঝে মাঝে অয়েল ক্লিঞ্জিংও করে নিবেন। কনেদের জন্যে অয়েল ক্লিঞ্জিং বেশ ভালো কাজে দেবে। স্কিন সফট এবং টাইট রাখার জন্যে অয়েল ক্লিঞ্জিং মাস্ট। নারিকেল তেল, অলিভ অয়েল, ভিটামিন ই অয়েল এগুলো দিয়ে তো করা যাবেই তাছাড়া আর একটা বেস্ট অপশন হলো কোকোনাট মিল্ক।
আমরা জানিই যে কোকোনাট মিল্ক থেকেই যেহেতু কোকোনাট অয়েলটা আসে, সেহেতু এটা স্কিনের জন্যে বেশ ভালো কাজে দেবে এবং অতিরিক্ত অয়েলিও করবে না।

– একটা বাটিতে কোকোনাট মিল্ক নিয়ে এটি নরমাল ফ্রিজে ২০ মিনিটের জন্যে ঠান্ডা হতে দিন। এরপর একটি কটন প্যাডের সাহায্যে পুরো মুখে লাগিয়ে নিন। এবার ২ হাতের মধ্যমা এবং রিং ফিংগার দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করে নিন ২-৩ মিনিট এরপর ধুয়ে ফেলুন।

টোনিং

স্কিনের পি এইচ ব্যালেন্স রাখতে, পোর টাইট রাখতে রেগুলার ফেইস ক্লিন করার পর টোনার লাগাতে ভুলবেন না। এক্ষেত্রে আপনার পছন্দসই টোনার ব্যবহার করতে পারবেন। তবে খেয়ার রাখবেন, সেটা যেন প্যারাবেন ফ্রি হয়। অথবা, টোনার বাসায়ও বানিয়ে নিতে পারেন।

– একটি বাটিতে হাফ কাপ ঠান্ডা গ্রিন টি এর লিকারের সাথে ২ টেবিল চামচ গোলাপজল মিক্স করে টোনার বানিয়ে নিন। একটি কটনবল টোনারে ডিপ করে নিয়ে পুরো মুখ মুছে নিন। ধোয়ার প্রয়োজন নেই।

ময়েশ্চারাইজিং

এক্ষেত্রে বলবো আপনার পছন্দের রেগুলার ময়েশ্চারাইজারই কন্টিনিউ করতে। ডেইলি ২-৩ বার ক্লিঞ্জিং এবং টোনিং এর পর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে একদম ভুলবেন না। তবে শীতের সিজনে স্কিন অনেক রাফ হয়ে যায়। তাই রাতে শোয়ার আগে,

কোকোনাট মিল্ক ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন ২-৩ ঘন্টা। ফ্রিজ থেকে বের করার পর দেখবেন কোকোনাট মিল্কের মিল্ক পার্টটা আলাদা হয়ে গেছে। এই মিল্ক পার্ট থেকে ১ টেবিল চামচ নিয়ে এর সাথে ১ চা চামচ অ্যালোভেরা জেল খুব ভালোভাবে মিক্স করে নিয়ে স্কিনে লাগান এবং ঘুমিয়ে পড়ুন। সকাল মুখ পরিষ্কার করার পর সফট সফট স্কিন পাবেন। এটি শীতের প্রকোপ থেকে স্কিনকে রক্ষা করে।

স্ক্রাবিং

শুধুমাত্র ডেইলি বেসিক স্কিন কেয়ার রুটিনগুলো ফলো করলেই হবে না। এছাড়াও সপ্তাহে ৩ দিন কিন্তু স্ক্রাবিং মাস্ট। স্ক্রাবটাও ঘরেই বানিয়ে নিন। বাজারে কেমিকেলযুক্ত প্রোডাক্টের থেকে সেটাই স্কিনের জন্যে ভালো হবে। এজন্যে,

– একটি বাটিতে ১ টেবিল চামচ চালের গুঁড়া, ১ চা চামচ কফি, হাফ চামচ কোকোনাট মিল্ক যোগ করুন। সবকিছু মিশিয়ে নিন। এটি মুখের সাথে বডিতেও ব্যবহার করা যাবে।

এছাড়াও আরেকটি রেসিপি ফলো করতে পারেন। একটি বাটিতে ১ টেবিল চামচ ওটসের গুড়া, ১ চা চামচ মধু, হাফ চা চামচ কোকোনাট মিল্ক নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। স্ক্রাবগুলো মুখ পরিষ্কারের পর মুখে লাগিয়ে অ্যান্টি ক্লকওয়াইজ ২-৩ মিনিট ম্যাসাজ করে নিন। এরপর ধুয়ে ফেলুন।

ফেইস মাস্ক

ফেইস মাস্ক কিন্তু কনেদের স্কিন কেয়ারে খুবই ইম্পরট্যান্ট একটা ধাপ। সপ্তাহে অন্ততপক্ষে ২ বার ফেইস মাস্ক লাগানোর চেষ্টা করবেন।

নিচে কিছু ব্রাইডাল ফেইস মাস্কের রেসিপি দিলাম।

রেসিপি এক

একটি ২ টেবিল চামচ বাটিতে চন্দন পাউডার, ১ টেবিল চামচ টক দই, ১ টেবিল চামচ কোকোনাট মিল্ক, হাফ টেবিল চামচ মধু নিয়ে মিশিয়ে নিন। আঙুল অথবা ফেইস ব্রাশের সাহায্যে পুরো মুখ, গলা এবং চাইলে হাতে পায়েও লাগিয়ে নিতে পারেন মাস্কটি। ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে নিন।

রেসিপি দুই

একটি বাটিতে ২ টেবিল চামচ বেসন, কোয়ার্টার টেবিল চামচ হলুদ গুড়ো, ১ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল, ১ টেবিল চামচ কোকোনাট মিল্ক নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এই মাস্ক টি পুরো মুখ এবং গলায় ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি রাতের বেলায় ব্যবহার করবেন। অবশ্যই মাস্ক লাগানোর পরে টোনার এবং ময়েশ্চারাইজার লাগাবেন।

এই তো গেল হবু বউদের জন্যে কিছু স্কিন কেয়ার রুটিনের বিষয়গুলো। এবার কিছু টিপস দিতে চাই হবু বধুদের জন্যে।

  • অনেকেই বিয়ের আগে অনেক চিন্তিত হয়ে পড়ে যে, বিয়ের দিন সুন্দর দেখাতে হবে তাই ভালো ভালো স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা দরকার। এই ভুলটা একদম ই করবেন না। বিয়ের ১ মাস আগে নতুন কোনো প্রোডাক্ট ট্রাই করার কথা মাথায় না আনাই ভালো। কোন প্রোডাক্ট স্কিনে কি রিয়েক্ট করে তা তো বলা যায় না। এজন্যে আগের ব্যবহারকৃত বিশ্বস্ত প্রোডাক্ট গুলোই চালিয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তবে একান্তই যদি প্রোডাক্ট চেঞ্জ করার দরকার পরে। তাহলে তা বিয়ের অন্তত ৩ মাস আগে ট্রাই করে নিবেন।
  • বিয়ের আগে স্কিনে যদি পিম্পল, র‍্যাশ , ব্রেকআউট থাকে তবে সবচেয়ে ভালো হয় স্কিন ডক্টরের শরণাপন্ন হওয়া ভালো। এটাও বিয়ের ২-৩ মাস আগেই করা উচিত। এতে স্কিনে রিয়েকশন হলেও তা কভার করার জন্যে এনাফ টাইম পাওয়া যাবে।
  • বিয়ের আগে যতবার ই দিনের বেলায় বাইরে যাবেন, সানস্ক্রিন মাস্ট। বাইরে যাওয়ার ২০ মিনিট আগে মুখ, গলা এবং সান এক্সপোজড এড়িয়া গুলোতে এসপিএফ ৪০+ সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিবেন।
  • স্কিন কে ভেতর থেকে ভালো রাখতে নিজেকে হাইড্রেট রাখাটা জরুরী। পর্যাপ্ত পানি এবং ফলের রস ডেইলি রুটিনে রাখুন।
  •  বিয়ের অন্তত ৩ দিন আগে ফেসিয়াল, হেয়ার স্পা, বিকিনি ওয়াক্সিং, ফুল বডি ওয়াক্সিং, বডি পলিশিং ইত্যাদি করিয়ে নিন।

এইতো জেনে নিলেন, নতুন কনেদের স্কিন কেয়ার রুটিন এবং কিছু টিপগুলো সম্পর্কে। তো আর দেরি কিসের? আজ থেকেই স্কিনের যত্ন নেওয়া শুরু হয়ে যাক।

মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট, ২০২২

চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার



চুল পড়া, চুলের আগা ফাটা, মাথায় খুশকি হওয়া, অসময়ে টাক পড়ে যাওয়া চুলের সমস্যা গুলোর মধ্যে অন্যতম। চুলের সমস্যায় জবা ব্যবহারে ঘরোয়া কিছু উপায়।

ব্যবহার্য অংশ:
(১) জবা ফুল
(২) জবা গাছের পাতা।

প্রণালী:
(১) ৫ চামচ আমলকি পাউডার নিন। তাতে ৫ চামচ জবা পাতা বেটে মিশিয়ে নিন। এই মাস্কটি আপনার চুলে দিয়ে রাখুন প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটিতে চাইলে আপনি আমলকির রস ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে মাসে দুই থেকে তিন বার ব্যবহারে আপনি পাবেন মজবুত আর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল।

(২) ৫/৬ টি পাতা নিয়ে ২০-৩০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর পাতাগুলো পিষে পানিতে নিয়ে কিছুক্ষণ হাত দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। যা খুব পিচ্ছিল একটি দ্রবণ তৈরি করবে। দ্রবণটি মাথার স্কাল্প সহ পুরো চুলে দিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন; কন্ডিশনার দিন। এই মাস্কটি নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়া কমে, মাথার ঠান্ডা থাকে, চুল কালো হয়, সিল্কি আর শাইনি হয়।

(৩) তিনটি জবা ফুল একটু পানিতে রাত অবধি ভিজিয়ে রাখুন। পরেরদিন ফুলগুলো পিষে তাতে তিন টেবিল চামচ দুধ আর দেড় টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। চুলে দিয়ে ত্রিশ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে নিন। উত্তম ফলাফলের জন্য এই মাস্কটি মাসে দুই বার ব্যবহার করতে পারেন।

(৪) ৫/৬ টি পাতা বেটে নিয়ে তাতে দুই টেবিল চামচ মধু এবং চার টেবিল চামচ দই দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। চাইলে এর সাথে চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী নারকেলের দুধও মেশাতে পারেন। মিশ্রণটি চুলে ৪০ মিনিটের মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি ব্যবহারে চুল মোলায়েম হয়, চুল পড়া কমে।

(৫) খুশকির সমস্যায় এক মুঠো জবা পাতা আর সমপরিমাণ মেহেদি পাতা পেস্ট করে নিয়ে তাতে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলে দিতে পারেন। ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
প্রত্যেকটি মাস্কের ক্ষেত্রে জবা ফুল অথবা পাতা এবং তার আনুষঙ্গিক উপাদানগুলো পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। আপনার চুলের সমস্যা ভেদে বেছে নিতে পারেন উপরের যে কোনো মাস্ক। মনে রাখবেন চুলের সমস্যা দুই অথবা তিন দিনে কেটে উঠে না; চুলের প্রয়োজন নিয়মিত যত্ন এবং তা হতে হবে অবশ্যই সঠিক উপায়ে।

টিপস
  • সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিনের বেশি শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। বেশিদিন শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল শুষ্ক হয়ে পড়ে।
  • মাস্ক ব্যবহার করার পাশাপাশি সুষম খাবার আর প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
 
 

রবিবার, ৭ আগস্ট, ২০২২

লাইফ স্টাইল নারীদের বয়স ৩০ পার হলে যে কাজ গুলো অবশ্যই করণীয়!

বয়স যখন একটু একটু করে বেড়ে যেতে থাকে তখন শরীরের দরকার বিশেষ যত্ন। বিশেষ করে নারীদের এক্ষেত্রে যত্নটা একটু বেশিই দরকার। কারণ বয়স বাড়ার সাথে সাথে শরীরে আসে নানান পরিবর্তন। নারীদের বয়স ৩০ এর কোঠায় পড়লে প্রয়োজন বিশেষ কিছু যত্ন ও সতর্কতার। আসুন জেনে নেয়া যাক ৫টি কাজ সম্পর্কে যেগুলো তিরিশ বছর বয়সের পর নারীদের অবশ্যই করা উচিত।

ক্যালসিয়াম গ্রহণ
বয়সের সাথে সাথে মানুষের শরীরের ক্ষয় হতে থাকে। বিশেষ করে নারীদের এই প্রবণতাটা অনেক বেশি। বয়স ৩০ পেরুলেই ধীরে ধীরে হাড় ক্ষয় শুরু হয়। আর তাই শরীরের এই ক্ষয় এড়াতে নিয়মিত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত।

নিয়মিত ব্যায়াম
বয়স তিরিশ পেরোলেই নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস করা উচিত। এ সময়ে নিয়মিত ব্যায়াম করলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। এছাড়াও নিয়মিত ব্যায়াম করলে প্রেসার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে বলে শরীর সুস্থ থাকে।

ত্বকের বিশেষ যত্ন
বয়সের সাথে সাথে ত্বকে বলিরেখা পড়ে যায়। সেই সঙ্গে অনেকের কালো দাগ, মেছতা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। তাই বয়স তিরিশ পেরুলে প্রতি মাসে একবার ফেসিয়াল করা উচিত। পার্লারে বা বাসায় যে কোনো যায়গাতেই করে নিতে পারেন ফেসিয়াল। এছাড়াও অ্যান্টি এজিং ক্রিম, লোশন ও আই ক্রিম ব্যবহার করা উচিত এসময়।

ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ
যাদের ধূমপান কিংবা মদ্যপানের বদভ্যাস আছে তারা তিরিশের পড়ে এগুলো ছেড়ে দিন। কারণ বয়সের সাথে সাথে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এছাড়াও শরীর নাজুক হয়ে আসে বলে এ ধরণের ক্ষতিকর অভ্যাসগুলোর বিরূপ প্রভাব পড়ে শরীরে।

গাইনি চেকআপ
নারীদের বয়স তিরিশের বেশি হয়ে গেলে শরীরের নানান রকম হরমোনের পরিবর্তন হয়। এছাড়াও স্তন ক্যান্সার, জরায়ু ক্যান্সার ইত্যাদির ঝুঁকি থাকে এসময়ে। তাই বয়স তিরিশ পেরুলে প্রতি বছর অন্তত একবার করে গাইনি চেকআপ করিয়ে নেয়া উচিত।

মঙ্গলবার, ২ আগস্ট, ২০২২

চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার উপায়


জেনে নিন ঘরে বসে কীভাবে দূর করবেন এই কালো দাগ :

•    চোখের নিচের কালো দাগ দূর করেতে টমেটো খুবই উপকারী। এক চা চামচ টমেটোর রসের সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার অন্তত এই প্যাক লাগাতে হবে।

•    আলু ভালো কর পেস্ট করে এর রস একটি কটন বলে নিয়ে চোখের ওপর ১৫ মিনিটের জন্য ঢেকে রাখুন। খেয়াল রাখবেন পুরো চোখ যেন ঢেকে থাকে। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলুন।

•    টি ব্যাগ ব্যবহারের পর ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা হলে বের করে চোখ বন্ধ করে ১০ মিনিটের জন্য রেখে দিন। প্রতিদিন ব্যবহারে আপনার চোখের নিচের কালো দাগ দূর হবে।

•    ঠান্ডা দুধে একটি কটন বল ভিজিয়ে চোখে লাগান। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চোখের ফোলা ভাব কমে যায় এবং কালো দাগ দূর হয়।

•    কমলার রসের সাথে দুই-এক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। এটা কালো দাগ দূর করার পাশাপাশি চোখকে আরো উজ্জ্বল করে তোলে।

•    শসার রস এবং আলুর রস একসাথে মিশিয়ে চোখে লাগান। ১০ মিনিট পর হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।

•    রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চোখের চারপাশে বাদামের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চোখের কালো দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি চোখের চামড়া  কুচকানো ভাবও দূর হবে।
চোখের নিচে কালি দূর করার ৫ টি ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
টমেটো
টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
আলুর পেষ্ট
১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ
চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
ঠান্ডা দুধ
প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
কমলার রস
কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/37965#sthash.XMGVoFQr.dpuf
চোখের নিচে কালি দূর করার ৫ টি ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
টমেটো
টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
আলুর পেষ্ট
১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ
চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
ঠান্ডা দুধ
প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
কমলার রস
কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/37965#sthash.XMGVoFQr.dpuf
চোখের নিচে কালি দূর করার ৫ টি ঘরোয়া উপায় জেনে নিই।
টমেটো
টমেটো চোখের নীচের কালো দাগ দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এর সাথে সাথে আপনার ত্বককে করবে কোমল লাবন্যময়। ১ চা চামচ টমেটোর রস, ১ চাচামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ২ বার করা চেষ্টা করুন। টমেটোর রস , লেবুর রস আর সাথে পুদিনা পাতা যোগ করে তৈরি করে নিতে পারেন দারুন একটি হেলথ ড্রিংক। এটি আপনার চোখের নীচের কালি ভিতর থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।
আলুর পেষ্ট
১/২ টি আলু পেষ্ট করে রস বের করে নিন। ছোট ছোট তুলার বল করে সেটি আলুর রসের মধ্যে ভিজিয়ে নিন। এখন চোখ বন্ধ করুন এবং তুলাটি চোখের ওপর রাখেন। তুলা এমনভাবে রাখবেন যাতে চোখের নিচের কালি পড়া স্থানটি ঢেকে যায়। এইভাবে ১০/ ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
ঠাণ্ডা চায়ের ব্যাগ
চায়ের ব্যাগ দিয়ে ও চোখের নিচে কালি দূর করা সম্ভব। সবুজ বা কালো চায়ের ব্যাগ ঠান্ডা করে নিন। আপনার চোখের ওপর ঠান্ডা চায়ের ব্যাগটি রাখুন। ১০/ ১৫ মিনিট পর চায়ের ব্যাগ সরিয়ে ফেলুন। দিনে ২/৩ বার করার চেষ্টা করুন।
ঠান্ডা দুধ
প্রতিদিন ঠাণ্ডা দুধ ব্যবহারে আপানার চোখের নীচের কালো দাগ দূর করে থাকে। তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে নিন। ভেজা তুলার বল আপানার চোখে ওপর রাখুন। ১০/১৫ মিনিট পর তুলা সরিয়ে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি প্রতিদিন করাতে আপানার চোখের নীচের কালির দাগ করবে।
কমলার রস
কমলার রস চোখের কালি দূর করার অন্যতম একটি উপায়। কমলার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে নিন। এটি চোখের নিচে লাগান। এটি শুধু চোখের নীচের কালি দূর করবে না আপনার চোখের গ্লো বাড়িয়ে দিবে বহুগুণ।
- See more at: http://www.bdmorning.com/life-style/37965#sthash.XMGVoFQr.dpuf